মায়ের পজেটিভ(+) ও নেগেটিভ (-) রক্তের গ্রুপের সঙ্গে বাবার পজেটিভ (+) ও নেগেটিভ (-) রক্তের গ্রুপের সম্পর্ক-ঝুঁকি।
|
||
মায়ের রক্তের গ্রুপ
|
বাবার রক্তের গ্রুপ
|
ঝুঁকি
|
এ+, বি+, ও+ বা এবি+
|
এ+, বি+, ও+ বা এবি+,এ-, বি-, ও- বা এবি-
|
ঝুঁকি নেই।
|
এ-, বি-, ও- বা এবি-
|
এ-, বি-, ও- বা এবি-
|
ঝুঁকি নেই।
|
এ-
|
এ+
|
১৬%
|
বি+
|
বাচ্চার রক্তে গ্রুপের ওপর নির্ভর করে ২-১৬% ঝুঁকি।
|
|
ও+
|
১৬%
|
|
এবি+
|
বাচ্চার রক্তে গ্রুপের ওপর নির্ভর করে ২-১৬% ঝুঁকি।
|
|
বি-
|
এ+
|
বাচ্চার রক্তে গ্রুপের ওপর নির্ভর করে ২-১৬% ঝুঁকি।
|
বি+
|
১৬%
|
|
ও+
|
১৬%
|
|
এবি+
|
বাচ্চার রক্তে গ্রুপের ওপর নির্ভর করে ২-১৬% ঝুঁকি।
|
|
ও-
|
এ+
|
বাচ্চার রক্তে গ্রুপের ওপর নির্ভর করে ২-১৬% ঝুঁকি।
|
বি+
|
বাচ্চার রক্তে গ্রুপের ওপর নির্ভর করে ২-১৬% ঝুঁকি।
|
|
ও+
|
১৬%
|
|
এবি+
|
২%
|
|
এবি-
|
এ+, বি+, ও+ বা এবি+
|
১৬%
|
সাবধানতা :
১. বিয়ের আগে সবার (বর/কনে) রক্তের গ্রুপ টেস্ট করে নেওয়া দরকার যাতে পরবর্তীতের বড় ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
২. আপনি যদি থ্যালাসেমিয়া বাহক হন তাহলে এ বাহক যেন আপনার বউ এর না হয় সেই ভাবে বিয়ের প্রস্তুতি গ্রহন করুন।( এখানে আপনাকে রক্ত পরিক্ষা করতে হবে যে আপনি বাহক কিনা বা আপনার যে বউ হবে সে বাহক কিনা। এখানে রক্তের গ্রুপ পরিক্ষা করার প্রয়োজন নেই)
৩. পরিকল্পিত পরিবার গড়ার জন্য সবসময় সচেতন থাকুন এবং বিশিষ্ট ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করুন।
৪. রক্ত গ্রহনের সময় বহনকারী রক্ত ভাল করে পরীক্ষা করে নিন।
৫. একি সিরিঞ্জ বার বার ব্যবহার করবেন না। অন্যের সিরিঞ্জ নিজে ব্যবহার করবেন না।
৬. আপনার জন্য যেন আপনার সন্তান পরবর্তীতে বিপদে না পড়ে সেই জন্য আগের প্রস্তুতি গ্রহন করুন।
৭. আর ও বিস্তারিত জানার জন্য একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন