আধুনিক যুগের ফাইটার জেটে এয়ার কমব্যাট
ম্যানুভারিং এর জন্য মূলত ২ ধরনের মিসাইল
ব্যবহার করা হয়-
হিট সিকিং আর ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল মিসাইল.........। শেষের
টা অবশ্য ইসরাইলের নতুন আবিষ্কার।
এখন
ফাইটার জেটে ব্যবহার করার মতো মিসাইল
আছে হাজার রকমের। কোনটা কিরকম,
ভালো না খারাপ তা নিয়ে উপন্যাস
লেখার ইছা আমার নাই। আমি আজকে মিসাইল
ব্যাপারটার কাজের ধারা নিয়ে চিৎকার
করবো......
এয়ার টু এয়ার মিসাইলের ধারনাটা আসে ১ম
বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহার করা এয়ার টু এয়ার রকেট
থেকে। তখন প্লেন গুলাতে এই টাইপের রকেট
থাকতো এবং যুদ্ধের আকাশে যখন
সামনে সমান্তরাল লাইনে কোন শত্রু বিমান
থাকতো তখন এই রকেট ছোঁড়া হতো।
এইটার কোন গাইডেন্স সিস্টেম ছিলোনা তাই
লক্ষ্যভেদের সম্ভাবনা শুধু পাইলটের
হাতে ছিল।
বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম এয়ার টু এয়ার
মিসাইল বানানোর চিন্তা করা হয় যা শত্রু
বিমানকে ধাওয়া করে আঘাত করবে। তখনই প্রথম
গাইডেড মিসাইল বানানোর চেষ্টা করা হয়,
যা আজ পর্যন্ত শুধু নতুন নতুন আপডেট
আকারে আসছে।
গাইডেড মিসাইলের বেসিক মূলত ইন্টারনাল
রাডার অথবা হিট সিকিং ডিভাইস এর উপর
ভিত্তি করে বানানো.........। এইটা ৫
টা জেনারেশনে বিভক্ত।
এখন, মিসাইলের গাইডেন্স যেইরকমই হোক না কেন ডগফাইটার
জেটে ব্যবহার করা মিসাইল মূলত ২
ভাগে বিভক্ত, যেমন- শর্ট রেঞ্জ আর
লং রেঞ্জ।
শর্ট রেঞ্জ মিসাইল গুলা ২০-২৭
কিলমিটার পর্যন্ত মারাত্মক কাজের। কারন
আকাশে পাইলটের চোখে এই রেঞ্জেই
সাফল্লের হার বেশি।
কিন্তু শত্রু যখন পাইলটের
দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে যায়, তখন পাইলট
কি করবে?
ঠিক এই জন্যই আবিষ্কার করা হয়েছে.........
Beyond-visual-range missile।
এর আবিষ্কার হয়
এমন সময়ে, তখন এর কাজ করার ধরন
নিয়ে ইন্টারনেটে কিছু আসেনাই।
আমরা জানি যে শর্ট রেঞ্জ মিসাইল
গুলা রাডার দিয়ে বা ইনফ্রারেড বিম লক
করে শত্রু জেটের দিকে ছুটে যায়। কিন্তু শত্রু
দৃষ্টিসীমার বাইরে গেলে পাইলট প্লেনের
নিজস্ব
রাডারে যদি প্লেনটাকে দেখতে পারে তাহলে Beyond-
visual-range missile সেই প্লেনের দিকে লক
করতে পারে।
এই মিসাইল গুলতে রেমজেট
রকেট ইঞ্জিন সংযোগ করারা কারনে এদের
গতি অসাধারন!!!
মিসাইল লঞ্চ করার পর
মিসাইল প্রথমে ছুটে যায় লাস্ট
যেইদিকে শত্রু বিমান দেখা গিয়েছিলো।
এই মিসাইলের ভিতরে ইনপুট করা রাডার
বা হিট সিকার ১০০ নটিকাল মাইল পর্যন্ত কাজ
করে। তাই একবার মিসাইলের রেঞ্জের
মাঝে ওই শত্রু বিমান
আসলে.............. বাকিটা আপনারা বুঝেন নিন।
তবে Beyond-visual-range missile কিভাবে লক্ষ্য
খুজে এইটা কিন্তু কোথাও ঠিক
করে লেখে নাই আজ পর্যন্ত......... আমার যতটুকু
অভিজ্ঞতা তা দিয়েই আমি এইটা বের
করলাম।
ম্যানুভারিং এর জন্য মূলত ২ ধরনের মিসাইল
ব্যবহার করা হয়-
হিট সিকিং আর ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল মিসাইল.........। শেষের
টা অবশ্য ইসরাইলের নতুন আবিষ্কার।
এখন
ফাইটার জেটে ব্যবহার করার মতো মিসাইল
আছে হাজার রকমের। কোনটা কিরকম,
ভালো না খারাপ তা নিয়ে উপন্যাস
লেখার ইছা আমার নাই। আমি আজকে মিসাইল
ব্যাপারটার কাজের ধারা নিয়ে চিৎকার
করবো......
এয়ার টু এয়ার মিসাইলের ধারনাটা আসে ১ম
বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহার করা এয়ার টু এয়ার রকেট
থেকে। তখন প্লেন গুলাতে এই টাইপের রকেট
থাকতো এবং যুদ্ধের আকাশে যখন
সামনে সমান্তরাল লাইনে কোন শত্রু বিমান
থাকতো তখন এই রকেট ছোঁড়া হতো।
এইটার কোন গাইডেন্স সিস্টেম ছিলোনা তাই
লক্ষ্যভেদের সম্ভাবনা শুধু পাইলটের
হাতে ছিল।
বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম এয়ার টু এয়ার
মিসাইল বানানোর চিন্তা করা হয় যা শত্রু
বিমানকে ধাওয়া করে আঘাত করবে। তখনই প্রথম
গাইডেড মিসাইল বানানোর চেষ্টা করা হয়,
যা আজ পর্যন্ত শুধু নতুন নতুন আপডেট
আকারে আসছে।
গাইডেড মিসাইলের বেসিক মূলত ইন্টারনাল
রাডার অথবা হিট সিকিং ডিভাইস এর উপর
ভিত্তি করে বানানো.........। এইটা ৫
টা জেনারেশনে বিভক্ত।
এখন, মিসাইলের গাইডেন্স যেইরকমই হোক না কেন ডগফাইটার
জেটে ব্যবহার করা মিসাইল মূলত ২
ভাগে বিভক্ত, যেমন- শর্ট রেঞ্জ আর
লং রেঞ্জ।
শর্ট রেঞ্জ মিসাইল গুলা ২০-২৭
কিলমিটার পর্যন্ত মারাত্মক কাজের। কারন
আকাশে পাইলটের চোখে এই রেঞ্জেই
সাফল্লের হার বেশি।
কিন্তু শত্রু যখন পাইলটের
দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে যায়, তখন পাইলট
কি করবে?
ঠিক এই জন্যই আবিষ্কার করা হয়েছে.........
Beyond-visual-range missile।
এর আবিষ্কার হয়
এমন সময়ে, তখন এর কাজ করার ধরন
নিয়ে ইন্টারনেটে কিছু আসেনাই।
আমরা জানি যে শর্ট রেঞ্জ মিসাইল
গুলা রাডার দিয়ে বা ইনফ্রারেড বিম লক
করে শত্রু জেটের দিকে ছুটে যায়। কিন্তু শত্রু
দৃষ্টিসীমার বাইরে গেলে পাইলট প্লেনের
নিজস্ব
রাডারে যদি প্লেনটাকে দেখতে পারে তাহলে Beyond-
visual-range missile সেই প্লেনের দিকে লক
করতে পারে।
এই মিসাইল গুলতে রেমজেট
রকেট ইঞ্জিন সংযোগ করারা কারনে এদের
গতি অসাধারন!!!
মিসাইল লঞ্চ করার পর
মিসাইল প্রথমে ছুটে যায় লাস্ট
যেইদিকে শত্রু বিমান দেখা গিয়েছিলো।
এই মিসাইলের ভিতরে ইনপুট করা রাডার
বা হিট সিকার ১০০ নটিকাল মাইল পর্যন্ত কাজ
করে। তাই একবার মিসাইলের রেঞ্জের
মাঝে ওই শত্রু বিমান
আসলে.............. বাকিটা আপনারা বুঝেন নিন।
তবে Beyond-visual-range missile কিভাবে লক্ষ্য
খুজে এইটা কিন্তু কোথাও ঠিক
করে লেখে নাই আজ পর্যন্ত......... আমার যতটুকু
অভিজ্ঞতা তা দিয়েই আমি এইটা বের
করলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন