সোমবার, ১১ নভেম্বর, ২০১৩
Messerschmitt Me 262 - জার্মানির তৈরী পৃথিবীর প্রথম জেট পাওয়ারড ফাইটার প্লেন
Messerschmitt Me 262 - জার্মানির তৈরী পৃথিবীর প্রথম জেট পাওয়ারড ফাইটার প্লেন।
এটির যাত্রা শুরু হয় ১৯৪১ সালের ১৮ এপ্রিল। অবশ্য জন্মলগ্নে ফাইটারটি ছিল পিস্টন ইঞ্জিনের। পরের বছর, ১৯৪২ এর ১৮ জুলাইএ এটিতে জেট ইঞ্জিন সংযুক্ত করা হয়।
এ পর্যন্ত প্রায় ১৫০০ এর মত Me 262 তৈরী করা হয়।
1951 সালে Me 262 কে ওড়াউড়ি ... গোলাগুলি থেকে অবসর দেয়া হয়।
এটির যাত্রা শুরু হয় ১৯৪১ সালের ১৮ এপ্রিল। অবশ্য জন্মলগ্নে ফাইটারটি ছিল পিস্টন ইঞ্জিনের। পরের বছর, ১৯৪২ এর ১৮ জুলাইএ এটিতে জেট ইঞ্জিন সংযুক্ত করা হয়।
এ পর্যন্ত প্রায় ১৫০০ এর মত Me 262 তৈরী করা হয়।
1951 সালে Me 262 কে ওড়াউড়ি ... গোলাগুলি থেকে অবসর দেয়া হয়।
মিসাইলজ অভ ফাইটার
আধুনিক যুগের ফাইটার জেটে এয়ার কমব্যাট
ম্যানুভারিং এর জন্য মূলত ২ ধরনের মিসাইল
ব্যবহার করা হয়-
হিট সিকিং আর ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল মিসাইল.........। শেষের
টা অবশ্য ইসরাইলের নতুন আবিষ্কার।
এখন
ফাইটার জেটে ব্যবহার করার মতো মিসাইল
আছে হাজার রকমের। কোনটা কিরকম,
ভালো না খারাপ তা নিয়ে উপন্যাস
লেখার ইছা আমার নাই। আমি আজকে মিসাইল
ব্যাপারটার কাজের ধারা নিয়ে চিৎকার
করবো......
এয়ার টু এয়ার মিসাইলের ধারনাটা আসে ১ম
বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহার করা এয়ার টু এয়ার রকেট
থেকে। তখন প্লেন গুলাতে এই টাইপের রকেট
থাকতো এবং যুদ্ধের আকাশে যখন
সামনে সমান্তরাল লাইনে কোন শত্রু বিমান
থাকতো তখন এই রকেট ছোঁড়া হতো।
এইটার কোন গাইডেন্স সিস্টেম ছিলোনা তাই
লক্ষ্যভেদের সম্ভাবনা শুধু পাইলটের
হাতে ছিল।
বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম এয়ার টু এয়ার
মিসাইল বানানোর চিন্তা করা হয় যা শত্রু
বিমানকে ধাওয়া করে আঘাত করবে। তখনই প্রথম
গাইডেড মিসাইল বানানোর চেষ্টা করা হয়,
যা আজ পর্যন্ত শুধু নতুন নতুন আপডেট
আকারে আসছে।
গাইডেড মিসাইলের বেসিক মূলত ইন্টারনাল
রাডার অথবা হিট সিকিং ডিভাইস এর উপর
ভিত্তি করে বানানো.........। এইটা ৫
টা জেনারেশনে বিভক্ত।
এখন, মিসাইলের গাইডেন্স যেইরকমই হোক না কেন ডগফাইটার
জেটে ব্যবহার করা মিসাইল মূলত ২
ভাগে বিভক্ত, যেমন- শর্ট রেঞ্জ আর
লং রেঞ্জ।
শর্ট রেঞ্জ মিসাইল গুলা ২০-২৭
কিলমিটার পর্যন্ত মারাত্মক কাজের। কারন
আকাশে পাইলটের চোখে এই রেঞ্জেই
সাফল্লের হার বেশি।
কিন্তু শত্রু যখন পাইলটের
দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে যায়, তখন পাইলট
কি করবে?
ঠিক এই জন্যই আবিষ্কার করা হয়েছে.........
Beyond-visual-range missile।
এর আবিষ্কার হয়
এমন সময়ে, তখন এর কাজ করার ধরন
নিয়ে ইন্টারনেটে কিছু আসেনাই।
আমরা জানি যে শর্ট রেঞ্জ মিসাইল
গুলা রাডার দিয়ে বা ইনফ্রারেড বিম লক
করে শত্রু জেটের দিকে ছুটে যায়। কিন্তু শত্রু
দৃষ্টিসীমার বাইরে গেলে পাইলট প্লেনের
নিজস্ব
রাডারে যদি প্লেনটাকে দেখতে পারে তাহলে Beyond-
visual-range missile সেই প্লেনের দিকে লক
করতে পারে।
এই মিসাইল গুলতে রেমজেট
রকেট ইঞ্জিন সংযোগ করারা কারনে এদের
গতি অসাধারন!!!
মিসাইল লঞ্চ করার পর
মিসাইল প্রথমে ছুটে যায় লাস্ট
যেইদিকে শত্রু বিমান দেখা গিয়েছিলো।
এই মিসাইলের ভিতরে ইনপুট করা রাডার
বা হিট সিকার ১০০ নটিকাল মাইল পর্যন্ত কাজ
করে। তাই একবার মিসাইলের রেঞ্জের
মাঝে ওই শত্রু বিমান
আসলে.............. বাকিটা আপনারা বুঝেন নিন।
তবে Beyond-visual-range missile কিভাবে লক্ষ্য
খুজে এইটা কিন্তু কোথাও ঠিক
করে লেখে নাই আজ পর্যন্ত......... আমার যতটুকু
অভিজ্ঞতা তা দিয়েই আমি এইটা বের
করলাম।
ম্যানুভারিং এর জন্য মূলত ২ ধরনের মিসাইল
ব্যবহার করা হয়-
হিট সিকিং আর ইলেক্ট্রো অপটিক্যাল মিসাইল.........। শেষের
টা অবশ্য ইসরাইলের নতুন আবিষ্কার।
এখন
ফাইটার জেটে ব্যবহার করার মতো মিসাইল
আছে হাজার রকমের। কোনটা কিরকম,
ভালো না খারাপ তা নিয়ে উপন্যাস
লেখার ইছা আমার নাই। আমি আজকে মিসাইল
ব্যাপারটার কাজের ধারা নিয়ে চিৎকার
করবো......
এয়ার টু এয়ার মিসাইলের ধারনাটা আসে ১ম
বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহার করা এয়ার টু এয়ার রকেট
থেকে। তখন প্লেন গুলাতে এই টাইপের রকেট
থাকতো এবং যুদ্ধের আকাশে যখন
সামনে সমান্তরাল লাইনে কোন শত্রু বিমান
থাকতো তখন এই রকেট ছোঁড়া হতো।
এইটার কোন গাইডেন্স সিস্টেম ছিলোনা তাই
লক্ষ্যভেদের সম্ভাবনা শুধু পাইলটের
হাতে ছিল।
বিশ্বযুদ্ধের পর প্রথম এয়ার টু এয়ার
মিসাইল বানানোর চিন্তা করা হয় যা শত্রু
বিমানকে ধাওয়া করে আঘাত করবে। তখনই প্রথম
গাইডেড মিসাইল বানানোর চেষ্টা করা হয়,
যা আজ পর্যন্ত শুধু নতুন নতুন আপডেট
আকারে আসছে।
গাইডেড মিসাইলের বেসিক মূলত ইন্টারনাল
রাডার অথবা হিট সিকিং ডিভাইস এর উপর
ভিত্তি করে বানানো.........। এইটা ৫
টা জেনারেশনে বিভক্ত।
এখন, মিসাইলের গাইডেন্স যেইরকমই হোক না কেন ডগফাইটার
জেটে ব্যবহার করা মিসাইল মূলত ২
ভাগে বিভক্ত, যেমন- শর্ট রেঞ্জ আর
লং রেঞ্জ।
শর্ট রেঞ্জ মিসাইল গুলা ২০-২৭
কিলমিটার পর্যন্ত মারাত্মক কাজের। কারন
আকাশে পাইলটের চোখে এই রেঞ্জেই
সাফল্লের হার বেশি।
কিন্তু শত্রু যখন পাইলটের
দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে যায়, তখন পাইলট
কি করবে?
ঠিক এই জন্যই আবিষ্কার করা হয়েছে.........
Beyond-visual-range missile।
এর আবিষ্কার হয়
এমন সময়ে, তখন এর কাজ করার ধরন
নিয়ে ইন্টারনেটে কিছু আসেনাই।
আমরা জানি যে শর্ট রেঞ্জ মিসাইল
গুলা রাডার দিয়ে বা ইনফ্রারেড বিম লক
করে শত্রু জেটের দিকে ছুটে যায়। কিন্তু শত্রু
দৃষ্টিসীমার বাইরে গেলে পাইলট প্লেনের
নিজস্ব
রাডারে যদি প্লেনটাকে দেখতে পারে তাহলে Beyond-
visual-range missile সেই প্লেনের দিকে লক
করতে পারে।
এই মিসাইল গুলতে রেমজেট
রকেট ইঞ্জিন সংযোগ করারা কারনে এদের
গতি অসাধারন!!!
মিসাইল লঞ্চ করার পর
মিসাইল প্রথমে ছুটে যায় লাস্ট
যেইদিকে শত্রু বিমান দেখা গিয়েছিলো।
এই মিসাইলের ভিতরে ইনপুট করা রাডার
বা হিট সিকার ১০০ নটিকাল মাইল পর্যন্ত কাজ
করে। তাই একবার মিসাইলের রেঞ্জের
মাঝে ওই শত্রু বিমান
আসলে.............. বাকিটা আপনারা বুঝেন নিন।
তবে Beyond-visual-range missile কিভাবে লক্ষ্য
খুজে এইটা কিন্তু কোথাও ঠিক
করে লেখে নাই আজ পর্যন্ত......... আমার যতটুকু
অভিজ্ঞতা তা দিয়েই আমি এইটা বের
করলাম।
শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৩
Sikorsky CH53E Super-Stallion
Sikorsky CH53E Super-Stallion
আম্রিকার সবচেয়ে হেভি-লিফট হেলিকপ্টার, দুনিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম।
*ভূমিকা: হেভি-লিফট কার্গো হেলিকপ্টার
*ম্যানুফ্যাকচারার: Sikorsky Aircraft
*প্রথম উড্ডয়ন: 1 March 1974
*প্রথম পরিচিতি: 1981
*বর্তমান অবস্থাঃ In service
*প্রাইমারী ইউজার: United States Marine Corps,
United States Navy,
Japan Maritime Self-Defense Force
*যতগুলো তৈরি হয়েছে: 234
প্রতিটির মূল্য: US $24.36 million (1992, avg. cost)
আম্রিকার সবচেয়ে হেভি-লিফট হেলিকপ্টার, দুনিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম।
*ভূমিকা: হেভি-লিফট কার্গো হেলিকপ্টার
*ম্যানুফ্যাকচারার: Sikorsky Aircraft
*প্রথম উড্ডয়ন: 1 March 1974
*প্রথম পরিচিতি: 1981
*বর্তমান অবস্থাঃ In service
*প্রাইমারী ইউজার: United States Marine Corps,
United States Navy,
Japan Maritime Self-Defense Force
*যতগুলো তৈরি হয়েছে: 234
প্রতিটির মূল্য: US $24.36 million (1992, avg. cost)
:::: ডিনামাইট সম্পর্কে কিছু তথ্য :::::
ডিনামাইট প্রধানত নাইট্রো গ্লিসারিন ও টি.এন.টি(TNT) দিয়ে তৈরি একটি উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন রাসায়নিক বিস্ফোরক। একটি ডিনামাইটের ক্ষমতা প্রায় দুই মিলিয়ন জুলের উপরে। ডিনামাইট আবিষ্কার করেন সুইডেনের বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেল।
ডিনামাইটকে সাধারনত তার দিয়ে দূর থেকে বৈদ্যুতিক সিগন্যালের সাহায্যে বিস্ফোরণ করানো হয়। যেমন কোন পাহাড় পর্বতের বিরাট আকারের পাথরকে ভাঙ্গার জন্য প্রথমে পাথরটিতে ড্রিল মেশিন দিয়ে সারিবদ্ধভাবে ছোট ছোট ছিদ্রের সৃষ্টি করবে। প্রতিটি ছিদ্রে একেকটি ডিনামাইট প্রবেশ করিয়ে সবগুলো ডিনামাইটকে তার সংযুক্ত করে বা রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে একই সময়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এসময় ডিনামাইট থেকে উচ্চ তাপমাত্রার বিরাট আকারের গ্যাস দ্রুতগতিতে এক মুহুর্তে বের হয়ে আসে। এ প্রক্রিয়ায় যে পার্শ্বচাপের সৃষ্টি হয় তাতেই বিরাট আকারের পাথরটি ভেঙ্গে যায়। গঠনে কিছুটা পরিবর্তন এনে ডিনামাইট যুদ্ধে ল্যান্ড মাইন হিসেবেও ব্যবহার হয়।
ডিনামাইট সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় পাহাড় ভাঙ্গা, টানেল তৈরি ও খনিতে। কারণ খুব সহজে ও কম খরচে ডিনামাইট দিয়ে এসব কাজ করা যায়। এছাড়া যুদ্ধের কাজে শত্রুপক্ষের ভবন, সেতু, রেললাইন উড়িয়ে দিতে ডিনামাইট ব্যবহার হয়।
ডিনামাইটকে সাধারনত তার দিয়ে দূর থেকে বৈদ্যুতিক সিগন্যালের সাহায্যে বিস্ফোরণ করানো হয়। যেমন কোন পাহাড় পর্বতের বিরাট আকারের পাথরকে ভাঙ্গার জন্য প্রথমে পাথরটিতে ড্রিল মেশিন দিয়ে সারিবদ্ধভাবে ছোট ছোট ছিদ্রের সৃষ্টি করবে। প্রতিটি ছিদ্রে একেকটি ডিনামাইট প্রবেশ করিয়ে সবগুলো ডিনামাইটকে তার সংযুক্ত করে বা রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে একই সময়ে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এসময় ডিনামাইট থেকে উচ্চ তাপমাত্রার বিরাট আকারের গ্যাস দ্রুতগতিতে এক মুহুর্তে বের হয়ে আসে। এ প্রক্রিয়ায় যে পার্শ্বচাপের সৃষ্টি হয় তাতেই বিরাট আকারের পাথরটি ভেঙ্গে যায়। গঠনে কিছুটা পরিবর্তন এনে ডিনামাইট যুদ্ধে ল্যান্ড মাইন হিসেবেও ব্যবহার হয়।
ডিনামাইট সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় পাহাড় ভাঙ্গা, টানেল তৈরি ও খনিতে। কারণ খুব সহজে ও কম খরচে ডিনামাইট দিয়ে এসব কাজ করা যায়। এছাড়া যুদ্ধের কাজে শত্রুপক্ষের ভবন, সেতু, রেললাইন উড়িয়ে দিতে ডিনামাইট ব্যবহার হয়।
*বাংলাদেশ সেনাবাহিনী*
. Cobra 2 LAV :
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অতি সম্প্রীতি তুরস্ক থেকে আমদানী করেছে Otokar Cobra II LAV(Light Armoured Vehicles) । ৫০ ক্যালিবারের হেভি মেশিন গান ছাড়াও এতে আছে ৫ টি স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার ও ইনফ্রারেড ক্যামেরা । প্রায় ৭ টন ওজনের এই ভেহিকেলটি ড্রাইভার বাদে ৮ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৫০ এইচপির ইঞ্জিন নিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ কিঃমিঃ/ ঘন্টায় ৭০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত যেতে পারে । পেট্রল মিশনের সময় এই কোবরা সেনাবাহিনীর ফায়ারপাওয়ার ও মোবিলিটিতে বৃদ্ধিতে অনেক সহায়তা করবে । সাধারনত পেট্রল মিশনের সময় সেনাবাহিনীতে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ৭৯ সিরিজ ব্যাবহার করা হয় । নিকট ভবিষ্যতে সব গুলো টয়োটা কোবরার মাধ্যমে রিপ্লেস করা হবে । পুরাই হিরো হিরো ভাব
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অতি সম্প্রীতি তুরস্ক থেকে আমদানী করেছে Otokar Cobra II LAV(Light Armoured Vehicles) । ৫০ ক্যালিবারের হেভি মেশিন গান ছাড়াও এতে আছে ৫ টি স্মোক গ্রেনেড লাঞ্চার ও ইনফ্রারেড ক্যামেরা । প্রায় ৭ টন ওজনের এই ভেহিকেলটি ড্রাইভার বাদে ৮ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৫০ এইচপির ইঞ্জিন নিয়ে সর্বোচ্চ ১১০ কিঃমিঃ/ ঘন্টায় ৭০০ কিঃমিঃ পর্যন্ত যেতে পারে । পেট্রল মিশনের সময় এই কোবরা সেনাবাহিনীর ফায়ারপাওয়ার ও মোবিলিটিতে বৃদ্ধিতে অনেক সহায়তা করবে । সাধারনত পেট্রল মিশনের সময় সেনাবাহিনীতে টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার ৭৯ সিরিজ ব্যাবহার করা হয় । নিকট ভবিষ্যতে সব গুলো টয়োটা কোবরার মাধ্যমে রিপ্লেস করা হবে । পুরাই হিরো হিরো ভাব
"যুদ্ধ দানব ট্যাঙ্ক" (( #১ম_খন্ড))
ট্যাংকের শৈশব কেটেছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে । একটা ট্যাংক বনাম ট্যাংক লড়াই ও হয়েছিলো কামব্রাইতে- কিন্তু সেটা নেহাৎ ই অ্যাকাডেমিক। যুদ্ধ নয়, যুদ্ধের মহড়া। আর নাৎসি বাহিনী পোল্যান্ড আক্রমন করে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের অফিসিয়াল খাতা খুলল ১৯৩৯ সালে। এই অন্তর্বর্তী একুশ বছরে ট্যাংক নিয়ে কিছুটা চিন্তা ভাবনা হয়েছিলো।
ট্যাংকের কর্মটা কি ?
-------------------
জার্মানীতে গুডেরিয়ান লিখলেন আখটুঙ্গ প্যান্জার আর ব্রিটেইনে লিডেলহার্টও তাঁর ভবিষ্যতের ট্যাংক যুদ্ধের থিসিস লিখলেন। বিশেষত: ব্রিটেইনে ট্যাংক নিয়ে কিছুটা ভাবনা চিন্তা শুরু হয়েছিলো। ফ্রান্সে, এক তরুন দ্য গলও লিখলেন মোবাইল যুদ্ধের বিবরণ (Vers l`Armee de Metier) । এঁরা সকলেই আগামী দিনের যুদ্ধ যে হবে ট্যাংক নির্ভর সেই নিয়ে বই লিখছেন। এঁদের উল্টো মেরুতে তখনকার দিনের তাবৎ জাঁদরেল জেনারেলেরা যাঁরা বিশ্বাস করতেন দুর্গ প্রাকারের দিন শেষ হয় নি।
ফরাসি জেনারেল Chauvineau লিখলেন একটি বই। তার ইংরাজী নাম is an invasion still possible? । এর মুখবন্ধ আবার লিখেছিলেন মার্শাল পেঁত্যা। লেখক বলছিলেন ট্যাংক আর এরোপ্লেন যতই কেনো উন্নত হোক না কেন লড়াই হবে ইনফ্যাϾট্রর সাথে ইনফ্যাϾট্রর। তাই ফ্রান্সে চাই চীনের দেওয়ালের মতন সুদীর্ঘ দুর্গ প্রাচীর।
মোটামুটি একমত সকলেই। যুদ্ধ হবে পদাতিক সেনাদের মধ্যেই। হ্যাঁ, ট্যাংকের ও প্রয়োজন আছে। তবে সেটা নেহাৎই সাপোর্টিভ রোল। যেমন ট্রেঞ্চ ডিঙিয়ে পার হওয়া। পদাতিক সেনাদের সহায়ক, তাই স্পিড হওয়া চাই কম। ঘন্টায় ছয় মাইলই যথেষ্ট। আর বিপক্ষের ট্যাংকের সাথে লড়াই করবে কে ? কেন ? ট্যাংক বিধ্বংসী কামান রয়েছে। ট্যাংক বনাম ট্যাংকের যুদ্ধকে উড়িয়ে দিলেন এই সব স্ট্র্যাটেজিস্টেরা।
যুদ্ধ দানব ট্যাঙ্ক" (( #২য়_খন্ড))
আধুনিক যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে "ট্যাঙ্ক" একটি মারাত্নক অস্র,আর এই ট্যাঙ্ক এর জন্ম কাহিনী নিয়ে শুরু করলাম ধারাবাহিক পোস্ট,তবে লহ্ম্যণীয় যে,লেখাটি আমার নয়,এর সোর্স কি তাও আমার অজানা।কেউ জানলে কমেন্টে বলবেন,আশা করি পরবর্তীতে সংযুক্ত করতে পারব।
১৯৩৯ - ১৯৪০ ((ট্যাঙ্ক এর শৈশব))
---------------
সামরিক জেনারেলদের অনীহার কারণে, দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হলো তখন ট্যাংকের সংখ্যাও কম। খুব হাল্কা (ছয় সাত টন মাত্র) ওজন, সঙ্গে হয় একটি মেশিনগান বা একটি ছোটো কামান। অস্ত্র বলতে এই। গায়ের লোহার চাদর বড় জোর রাইফেলের গুলি আটকাতে পরে। নাম ছিলো ইনফ্যাϾট্র ট্যাংক। পদাতিক সেনানীর সাথে গুড়গুড়িয়ে চলবে।
নাৎসি বাহিনী পোল্যান্ড আক্রমন করলে তাদের সাথে ছিলো প্যানজার ওয়ান। দুজন ভিতরে বসতেন,চালক ও গোলন্দাজ। অস্ত্র বলতে দুটি হেভি মেশিনগান । এই খেলনাগাড়ি অবশ্য বেশী দিন টেঁকে নি। প্যানজার টু - যাতে আছে একটি ছোটো কামান আর ওজনেও একটু ভারী, ততক্ষনে হাজির হয়েছে। এই ১৯৪০ সালেই এসে যাবে আরো উন্নততর বিকল্প, প্যানজার থ্রি। বাইশ টন ওজন, রাশান যুদ্ধে ১৯৪২ পর্য্যন্ত এই ট্যাংকটি ই ছিলো নাৎসি সেনার প্রধান ব্যাটল ট্যাংক।
ট্যাংকের প্রথম দাপট দেখা দিল ১৯৪০'র মাঝামাঝি, যখন মাত্র ছয় দিনের যুদ্ধেই মহা শক্তিশালী ফ্রান্স হেরে গেলো জার্মানীর দুই ট্যাংক বিশারদের বিদ্যুত গতির কাছে। গুডেরিয়ান আর রোমেল, বিশেষত: গুডেরিয়ান সেই যুদ্ধের হিরো। মিউস নদী পার হয়ে দ্রুত তার সাঁজোয়া বাহিনী ছুটে চলল - তার উর্দ্ধস্তন সেনানায়কের নির্দেশ অমান্য করেই, এমন কি ঐ দ্রুত গতিতে শংকিত হয়েছিলেন হিটলর স্বয়ং। তিনিও গুডেরিয়ানকে বলেছিলেন "যারা ধীরে চলো"। কর্ণপাত করেননি গুডেরিয়ান। গড়ে চল্লিশ মাইল স্পীডে তিনি ছুটে চল্লেন তার সাঁজোয়া বাহিনী নিয়ে। জার্মান পদাতিক সেনারা অনেক পিছিয়ে ।
ফরাসি প্রধানমন্ত্রী রেনো ১৫ই মের সকাল বেলায় ফোন করলেন চার্চিলকে , " আমরা পরাজিত, আমরা যুদ্ধে হেরে গেছি '। বিশ্বাসই করতে চান নি চার্চিল। ম্যাজিক ছিলো দুটো । এক, স্টুকা ডাইভ বোম্বারের ট্যকটিকাল ব্যবহার আর দুই,ট্যাংক বাহিনীর দুর্দান্ত মোবাইল লড়াই। মানসিক ভাবে তখনো প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের দুর্গ নির্ভর "ডিফেনসিভ' যুদ্ধনীতিতে বিশ্বাসী ফরসী সেনারা এক বারের জন্যেও মাথা তুলে দাঁড়াতে পারলো না।
ট্যাংকের রনকৌশল আর নতুন design নিয়ে চিন্তা তখন শুরু হয়ে গেছে।
১৯৩৯ - ১৯৪০ ((ট্যাঙ্ক এর শৈশব))
---------------
সামরিক জেনারেলদের অনীহার কারণে, দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হলো তখন ট্যাংকের সংখ্যাও কম। খুব হাল্কা (ছয় সাত টন মাত্র) ওজন, সঙ্গে হয় একটি মেশিনগান বা একটি ছোটো কামান। অস্ত্র বলতে এই। গায়ের লোহার চাদর বড় জোর রাইফেলের গুলি আটকাতে পরে। নাম ছিলো ইনফ্যাϾট্র ট্যাংক। পদাতিক সেনানীর সাথে গুড়গুড়িয়ে চলবে।
নাৎসি বাহিনী পোল্যান্ড আক্রমন করলে তাদের সাথে ছিলো প্যানজার ওয়ান। দুজন ভিতরে বসতেন,চালক ও গোলন্দাজ। অস্ত্র বলতে দুটি হেভি মেশিনগান । এই খেলনাগাড়ি অবশ্য বেশী দিন টেঁকে নি। প্যানজার টু - যাতে আছে একটি ছোটো কামান আর ওজনেও একটু ভারী, ততক্ষনে হাজির হয়েছে। এই ১৯৪০ সালেই এসে যাবে আরো উন্নততর বিকল্প, প্যানজার থ্রি। বাইশ টন ওজন, রাশান যুদ্ধে ১৯৪২ পর্য্যন্ত এই ট্যাংকটি ই ছিলো নাৎসি সেনার প্রধান ব্যাটল ট্যাংক।
ট্যাংকের প্রথম দাপট দেখা দিল ১৯৪০'র মাঝামাঝি, যখন মাত্র ছয় দিনের যুদ্ধেই মহা শক্তিশালী ফ্রান্স হেরে গেলো জার্মানীর দুই ট্যাংক বিশারদের বিদ্যুত গতির কাছে। গুডেরিয়ান আর রোমেল, বিশেষত: গুডেরিয়ান সেই যুদ্ধের হিরো। মিউস নদী পার হয়ে দ্রুত তার সাঁজোয়া বাহিনী ছুটে চলল - তার উর্দ্ধস্তন সেনানায়কের নির্দেশ অমান্য করেই, এমন কি ঐ দ্রুত গতিতে শংকিত হয়েছিলেন হিটলর স্বয়ং। তিনিও গুডেরিয়ানকে বলেছিলেন "যারা ধীরে চলো"। কর্ণপাত করেননি গুডেরিয়ান। গড়ে চল্লিশ মাইল স্পীডে তিনি ছুটে চল্লেন তার সাঁজোয়া বাহিনী নিয়ে। জার্মান পদাতিক সেনারা অনেক পিছিয়ে ।
ফরাসি প্রধানমন্ত্রী রেনো ১৫ই মের সকাল বেলায় ফোন করলেন চার্চিলকে , " আমরা পরাজিত, আমরা যুদ্ধে হেরে গেছি '। বিশ্বাসই করতে চান নি চার্চিল। ম্যাজিক ছিলো দুটো । এক, স্টুকা ডাইভ বোম্বারের ট্যকটিকাল ব্যবহার আর দুই,ট্যাংক বাহিনীর দুর্দান্ত মোবাইল লড়াই। মানসিক ভাবে তখনো প্রথম বিশ্ব যুদ্ধের দুর্গ নির্ভর "ডিফেনসিভ' যুদ্ধনীতিতে বিশ্বাসী ফরসী সেনারা এক বারের জন্যেও মাথা তুলে দাঁড়াতে পারলো না।
ট্যাংকের রনকৌশল আর নতুন design নিয়ে চিন্তা তখন শুরু হয়ে গেছে।
"যুদ্ধ দানব ট্যাঙ্ক" (( #3য়_খন্ড))
আধুনিক যুদ্ধের হাতিয়ার হিসেবে "ট্যাঙ্ক" একটি মারাত্নক অস্র,আর এই ট্যাঙ্ক এর জন্ম কাহিনী নিয়ে শুরু করলাম ধারাবাহিক পোস্ট,তবে লহ্ম্যণীয় যে,লেখাটি আমার নয়,এর সোর্স কি তাও আমার অজানা।কেউ জানলে কমেন্টে বলবেন,আশা করি পরবর্তীতে সংযুক্ত করতে পারব।
১৯৪১
-------
১৯৪১ সনের মাঝামঝি জার্মনী সোভিয়েত রাশিয়া আক্রমন করলো। সে এক ইলাহী ব্যাপার। হিটলার বললেন " সমস্ত দুনিয়া রুদ্ধ্বশ্বাসে আমাদের দেখছে'। ঐতিহাসিক এ জে পি টেইলর বল্লেন " coming of the world war '। এবারে সত্যি বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হল। শুরু হল যেন সুনামির বন্যা। তাসের প্রাসাদের মতন ভেঙে পড়ছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা। বছর শেষ হবার আগেই মস্কোর কাছাকাছি পৌছে গেলো নাৎসি বাহিনী।
তবু ঐ একতরফা লড়াইতে ছন্দপতন একটাই। সেটি জার্মান প্যনজার থ্রি বনাম রাশান টি ৩৪'র ট্যাংকের তুলনা। রাশিয়ান ট্যাংক টি ৩৪ যে বিশ্ব যুদ্ধের সেরা ট্যাংক সে নিয়ে আদৌ কোনো মতবিরোধ নেই। জার্মান সেনারাও প্রথম মোকাবিলায় টি ৩৪'র মুখোমুখি হয়েই বিপদ ঘন্টি বাজিয়ে দিলেন। তাদের প্যানজার থ্রি আদৌ টি ৩৪'র সমকক্ষ নয়।
বাইশ টনের প্যানজার থ্রিতে ছিলো ৩৭মিমি কামান আর দুটো মেশিন গান। বেশ সাদামাটা ডিজাইন। আর টি ৩৪ ছিলো ২৬ টন ওজনের। ৭৬ মিমির কামান আর ভারী মেশিনগান । ১৯৩৯ সালে কিছুটা ব্রিটিশ ক্রিস্টি কোম্পানীর নকশা নিয়ে টি ৩৪ ট্যাংক তৈরী হয়েছিলো । জার্মান আক্রমনের প্রথম দিকে রাশিয়া খুব কমই টি ৩৪ ব্যবহার করেছিলো। কেন না ওটা ছিলো সোভিয়েত রাশিয়ার টপ সিক্রেট , ট্রাম্প কার্ড। কিন্তু ঐ অল্প সংখ্যক টি ৩৪'র মোকাবিলা করতে গিয়ে নাৎসী বাহিনী নাস্তানাবুদ। তারা হেড কোয়ার্টারে খবর দিলেন শিগগিরি টি ৩৪'র মতন ট্যাংক বানিয়ে দাও আমাদের ।
গুডেরিয়ান তার " প্যানজার লীডার ' বইতে লিখলেন ... " টি ৩৪'র মুখোমুখি হয়ে আমরা বুঝতে পারলাম দ্রুত সুনিশ্চিত বিজয় আমাদের পক্ষে সম্ভব নয় " । টি ৩৪ ছিলো ট্যাংকের ডিজাইনে অন্তত: পাঁচ কদম এগিয়ে। প্রথমত: অন্যান্য সমসাময়িক ট্যাংকের বাক্স টাইপের চেহারার বদলে টি ৩৪'র টারেট ছিল ঢালু। তাই বিপক্ষের গোলা অনেক সময়েই ঠিকরে যেতো । ছিল খুব দ্রুত গতির (৫০ মাইলের উপর) আর তার কামান ছিলো সব থেকে দুর পাল্লার। ট্যাংকের লোহার চাকা ছিল খুব চওড়া, তাই স্নো বা কাদায় কম অসুবিধেয় পড়ত। ইঞ্জিন ছিলো ডিজেলের। তাই পেট্রল ট্যাংকের মতন অতো ইনফ্লেমেবল ছিল না। আর মেশিন হিসেবে ছিল খুব নির্ভরযোগ্য। শক্তপোক্ত। শুধু ডিজাইন নয়, টি ৩৪'র ম্যানুফ্যকচারিং প্রসেস ছিলো অতি আধুনিক। তাই স্তালিন যখন ট্যাংক ফ্যাকটরী গুলিকে সাইবেরিয়া ও অন্যান্য প্রত্যন্ত প্রদেশে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন , সেখানে খুব অল্প সময়েই জোরদার একশোভাগ প্রডাকশন শুরু করা গিয়েছিল।
এই বছরেরই ফেব্রুয়ারি মাসে উত্তর আফ্রিকায় পৌছে গেলেন ট্যাংক যুদ্ধের জাদুগর রোমেল। সে সময়কার বৃটিশ রণকৌশলকে সম্পুর্ন উপেক্ষা করে রোমেল চালু করলেন তাঁর দ্রুত গতির লড়াই - ট্যাংক যার প্রধান হাতিয়ার।
স্মৃতিচারনায় রোমেল একাধিকবার উল্লেখ করেছেন যে ব্রিটিশ ট্যাংকের obsolete design and technology । তখন প্রধান ব্রিটীশ ট্যাংক ছিলো মাটিলডা। নিতান্ত থপথপে আর বেশ ভারী। ছোটো সাইজের কামান।ব্রিটিশ থিওরী ছিলো যে মাটিলডার পুরু লোহার চাদর কোনো জার্মন ট্যাংক ভেদ করতে পারবে না।
জার্মানির হাতে ছিলো অতি চমৎকার বিমান বিধ্বংসী ৮৮মিমি কামান। রোমেল সেই কামানগুলিকে আকাশমুখী না করে ট্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবহার করলেন আর মাটিলডার কবরখানায় মরুবিজয়ের কেতন রোমেলের হাতেই রইল। ব্রিটিশদের হাতেও ছিল তাদের চমৎকার ৩.৭ ইঞ্চি ব্যাসের বিমান বিধ্বংসী কামান। কিন্তু তারা কখনই সেগুলিকে ট্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন নি। চোখের সামনে জলজ্যান্ত উদাহরন থাকতেও এরকম চিন্তা শক্তির দৈন্য ছিলো নিতান্ত ট্র্যাজিক। বছরের শেষের দিকে ব্রিটিশ বহিনী ক্রুসেডার নামের দ্রুত গতির (৪০ মাইল ঘন্টায়) ট্যাংক নামালো কিন্তু সেই ট্যাংকের কামান এতই কমজোরী ছিলো যে খুব সুবিধে হলো না।
১৯৪১ সালে আফ্রিকায় রোমেলের একটানা বিজয় অভিযান। অবহেলে যুদ্ধ জিতছেন তিনি। " এই বিজয় ,আমাদের উন্নততর ট্যাংকের জন্যই সম্ভব হয়েছিল' স্বীকার করলেন রোমেল। প্যানজার থ্রি আর ফোর মডেলের কাছে দাঁড়াতে পারে নি ব্রিটীশ মাটিলডা ও ক্রুসেডার ট্যাংক।
১৯৪১
-------
১৯৪১ সনের মাঝামঝি জার্মনী সোভিয়েত রাশিয়া আক্রমন করলো। সে এক ইলাহী ব্যাপার। হিটলার বললেন " সমস্ত দুনিয়া রুদ্ধ্বশ্বাসে আমাদের দেখছে'। ঐতিহাসিক এ জে পি টেইলর বল্লেন " coming of the world war '। এবারে সত্যি বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হল। শুরু হল যেন সুনামির বন্যা। তাসের প্রাসাদের মতন ভেঙে পড়ছে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা। বছর শেষ হবার আগেই মস্কোর কাছাকাছি পৌছে গেলো নাৎসি বাহিনী।
তবু ঐ একতরফা লড়াইতে ছন্দপতন একটাই। সেটি জার্মান প্যনজার থ্রি বনাম রাশান টি ৩৪'র ট্যাংকের তুলনা। রাশিয়ান ট্যাংক টি ৩৪ যে বিশ্ব যুদ্ধের সেরা ট্যাংক সে নিয়ে আদৌ কোনো মতবিরোধ নেই। জার্মান সেনারাও প্রথম মোকাবিলায় টি ৩৪'র মুখোমুখি হয়েই বিপদ ঘন্টি বাজিয়ে দিলেন। তাদের প্যানজার থ্রি আদৌ টি ৩৪'র সমকক্ষ নয়।
বাইশ টনের প্যানজার থ্রিতে ছিলো ৩৭মিমি কামান আর দুটো মেশিন গান। বেশ সাদামাটা ডিজাইন। আর টি ৩৪ ছিলো ২৬ টন ওজনের। ৭৬ মিমির কামান আর ভারী মেশিনগান । ১৯৩৯ সালে কিছুটা ব্রিটিশ ক্রিস্টি কোম্পানীর নকশা নিয়ে টি ৩৪ ট্যাংক তৈরী হয়েছিলো । জার্মান আক্রমনের প্রথম দিকে রাশিয়া খুব কমই টি ৩৪ ব্যবহার করেছিলো। কেন না ওটা ছিলো সোভিয়েত রাশিয়ার টপ সিক্রেট , ট্রাম্প কার্ড। কিন্তু ঐ অল্প সংখ্যক টি ৩৪'র মোকাবিলা করতে গিয়ে নাৎসী বাহিনী নাস্তানাবুদ। তারা হেড কোয়ার্টারে খবর দিলেন শিগগিরি টি ৩৪'র মতন ট্যাংক বানিয়ে দাও আমাদের ।
গুডেরিয়ান তার " প্যানজার লীডার ' বইতে লিখলেন ... " টি ৩৪'র মুখোমুখি হয়ে আমরা বুঝতে পারলাম দ্রুত সুনিশ্চিত বিজয় আমাদের পক্ষে সম্ভব নয় " । টি ৩৪ ছিলো ট্যাংকের ডিজাইনে অন্তত: পাঁচ কদম এগিয়ে। প্রথমত: অন্যান্য সমসাময়িক ট্যাংকের বাক্স টাইপের চেহারার বদলে টি ৩৪'র টারেট ছিল ঢালু। তাই বিপক্ষের গোলা অনেক সময়েই ঠিকরে যেতো । ছিল খুব দ্রুত গতির (৫০ মাইলের উপর) আর তার কামান ছিলো সব থেকে দুর পাল্লার। ট্যাংকের লোহার চাকা ছিল খুব চওড়া, তাই স্নো বা কাদায় কম অসুবিধেয় পড়ত। ইঞ্জিন ছিলো ডিজেলের। তাই পেট্রল ট্যাংকের মতন অতো ইনফ্লেমেবল ছিল না। আর মেশিন হিসেবে ছিল খুব নির্ভরযোগ্য। শক্তপোক্ত। শুধু ডিজাইন নয়, টি ৩৪'র ম্যানুফ্যকচারিং প্রসেস ছিলো অতি আধুনিক। তাই স্তালিন যখন ট্যাংক ফ্যাকটরী গুলিকে সাইবেরিয়া ও অন্যান্য প্রত্যন্ত প্রদেশে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন , সেখানে খুব অল্প সময়েই জোরদার একশোভাগ প্রডাকশন শুরু করা গিয়েছিল।
এই বছরেরই ফেব্রুয়ারি মাসে উত্তর আফ্রিকায় পৌছে গেলেন ট্যাংক যুদ্ধের জাদুগর রোমেল। সে সময়কার বৃটিশ রণকৌশলকে সম্পুর্ন উপেক্ষা করে রোমেল চালু করলেন তাঁর দ্রুত গতির লড়াই - ট্যাংক যার প্রধান হাতিয়ার।
স্মৃতিচারনায় রোমেল একাধিকবার উল্লেখ করেছেন যে ব্রিটিশ ট্যাংকের obsolete design and technology । তখন প্রধান ব্রিটীশ ট্যাংক ছিলো মাটিলডা। নিতান্ত থপথপে আর বেশ ভারী। ছোটো সাইজের কামান।ব্রিটিশ থিওরী ছিলো যে মাটিলডার পুরু লোহার চাদর কোনো জার্মন ট্যাংক ভেদ করতে পারবে না।
জার্মানির হাতে ছিলো অতি চমৎকার বিমান বিধ্বংসী ৮৮মিমি কামান। রোমেল সেই কামানগুলিকে আকাশমুখী না করে ট্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবহার করলেন আর মাটিলডার কবরখানায় মরুবিজয়ের কেতন রোমেলের হাতেই রইল। ব্রিটিশদের হাতেও ছিল তাদের চমৎকার ৩.৭ ইঞ্চি ব্যাসের বিমান বিধ্বংসী কামান। কিন্তু তারা কখনই সেগুলিকে ট্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবহার করেন নি। চোখের সামনে জলজ্যান্ত উদাহরন থাকতেও এরকম চিন্তা শক্তির দৈন্য ছিলো নিতান্ত ট্র্যাজিক। বছরের শেষের দিকে ব্রিটিশ বহিনী ক্রুসেডার নামের দ্রুত গতির (৪০ মাইল ঘন্টায়) ট্যাংক নামালো কিন্তু সেই ট্যাংকের কামান এতই কমজোরী ছিলো যে খুব সুবিধে হলো না।
১৯৪১ সালে আফ্রিকায় রোমেলের একটানা বিজয় অভিযান। অবহেলে যুদ্ধ জিতছেন তিনি। " এই বিজয় ,আমাদের উন্নততর ট্যাংকের জন্যই সম্ভব হয়েছিল' স্বীকার করলেন রোমেল। প্যানজার থ্রি আর ফোর মডেলের কাছে দাঁড়াতে পারে নি ব্রিটীশ মাটিলডা ও ক্রুসেডার ট্যাংক।
BTR-80(Armoured Transporter)
BTR-80(Armoured Transporter) :
১৯৯৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটিআর-৮০ এর ব্যাবহার শুরু হয়েছে । এর মধ্যে ২০১২ সালে রাশিয়া থেকে ১৫০ টি বিটিআর-৮০ আনা হয়েছে যার মধ্যে ১৪০ টি এপিসি(আর্মড পারসনেল ক্যারিয়ার) , ৫ টি এপিসি-এ্যাম্বুলেন্স ভার্সন, ৫ টি এআরভি(আর্মড রিকভারি ভেহিকেল) । BTR-৮০ তে কমান্ডার, ড্রাইভার ও গানারসহ ৭ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৬০ এইচপি ইঞ্জিনের এই ভেহিকেলটি রাস্তায় ৮০ কিঃমিঃ/ঘন্টা ও ভাসমান অবস্থায় ৯ কিঃমিঃ/ঘন্টা বেগে ছুটতে পারে । সুরক্ষার কথা বলতে গেলে এটায় আছে এনবিসি(নিউক্লিয়ার, বায়োলজিকাল, কেমিক্যাল) প্রোটেকশন , অটোমেটিক ফায়ারিং সিস্টেম, ক্যামোফ্লাজ ডিভাইস ও সেলফ রিকভারি উইঞ্চ । অ্যাটাকিং মোডে যাওয়ার জন্য এতে আছে 14.5mm ও 7.62 mm মেশিন গান যাদের ফায়ারিং রেঞ্জ যথাক্রমে ২ ও ১.৫ কিঃমিঃ । এতে আরো আছে ৬ টি স্মোক গ্রেনেড লঞ্চার ।
১৯৯৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটিআর-৮০ এর ব্যাবহার শুরু হয়েছে । এর মধ্যে ২০১২ সালে রাশিয়া থেকে ১৫০ টি বিটিআর-৮০ আনা হয়েছে যার মধ্যে ১৪০ টি এপিসি(আর্মড পারসনেল ক্যারিয়ার) , ৫ টি এপিসি-এ্যাম্বুলেন্স ভার্সন, ৫ টি এআরভি(আর্মড রিকভারি ভেহিকেল) । BTR-৮০ তে কমান্ডার, ড্রাইভার ও গানারসহ ৭ জন সৈন্য বহন করতে পারে । ২৬০ এইচপি ইঞ্জিনের এই ভেহিকেলটি রাস্তায় ৮০ কিঃমিঃ/ঘন্টা ও ভাসমান অবস্থায় ৯ কিঃমিঃ/ঘন্টা বেগে ছুটতে পারে । সুরক্ষার কথা বলতে গেলে এটায় আছে এনবিসি(নিউক্লিয়ার, বায়োলজিকাল, কেমিক্যাল) প্রোটেকশন , অটোমেটিক ফায়ারিং সিস্টেম, ক্যামোফ্লাজ ডিভাইস ও সেলফ রিকভারি উইঞ্চ । অ্যাটাকিং মোডে যাওয়ার জন্য এতে আছে 14.5mm ও 7.62 mm মেশিন গান যাদের ফায়ারিং রেঞ্জ যথাক্রমে ২ ও ১.৫ কিঃমিঃ । এতে আরো আছে ৬ টি স্মোক গ্রেনেড লঞ্চার ।
Polaris ATV
Polaris ATV :
বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের জন্য সম্প্রতি আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে Polaris ATV(all-terrain vehicle) । হেলিকপ্টার ডেপ্লয়েবল এই ভেহিকেলগুলো আসলে চার চাকার মোটরসাইকেল। যুদ্ধাবস্থায় এগুলো যে কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে । প্রথমে দেখে খেলনা মনে করছিলাম পরে নেটে খুইজ্জা দেখলাম কামে আছে ।
বাংলাদেশ আর্মির প্যারা কমান্ডো টিমের জন্য সম্প্রতি আমেরিকা থেকে আনা হয়েছে Polaris ATV(all-terrain vehicle) । হেলিকপ্টার ডেপ্লয়েবল এই ভেহিকেলগুলো আসলে চার চাকার মোটরসাইকেল। যুদ্ধাবস্থায় এগুলো যে কোন পরিবেশে দ্রুততম সময়ে স্নাইপার পৌঁছে দিতে পারে । প্রথমে দেখে খেলনা মনে করছিলাম পরে নেটে খুইজ্জা দেখলাম কামে আছে ।
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৫!!!
যুদ্ধক্ষেত্রে বিমান আক্রমণ যেকোন মূহুর্তে যুদ্ধের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে। আর সেই আক্রমণ যদি হয় অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত F 22 Raptor এর মত
কোন জেট ফাইটার দিয়ে তাহলে তো কথাই নেই!
F 22 Raptor একটি অত্যন্ত দ্রুতগামী জেট ফাইটার যা ইউ. এস. আর্মির প্রধান যুদ্ধবিমান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি “Single-seat,Twin-Engine Fifth-Generation Super
maneuverable Fighter Aircraft” যাতে ব্যবহার করা হয়েছে সাম্প্রতিক উদ্ভাবিত “Stealth Technology” । এই প্রযুক্তি কয়েক হাজার মিটার উপরেও ফাইটার প্লেনটির ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি সঠিক ভাবে লক্ষ্যভেদ করতে সহায়তা করে। এটিকে একটি “Air
Superiority Fighter” এর ক্যাটাগরীতে স্থান দেয়া হলেও এই ক্যাটাগরীর অন্য প্লেনের তুলনায় এতে বাড়তি সুবিধা হিসেবে রয়েছে Ground Attack, Electronic Warfare ও Signals Intelligence জড়ো করার সামর্থ্য। প্রায় ৬৬.৭ বিলিয়ন ডলার মূল্যের এই ভয়ংকর যুদ্ধাস্ত্রটিকে স্থান দেয়া হয়েছে সেরা দশের পাঁচ নম্বরে।
এক নজরে F 22 Raptor :
Type : Air Superiority Fighter.
Place Of Origin : United States Of America.
Crew : 1.
Length : 62 ft 1 in (18.90 m).
Wingspan : 44 ft 6 in (13.56 m).
Height : 16 ft 8 in (5.08 m).
Wing Area : 840 ft² (78.04 m²).
Empty Weight : 43,430 lb (19,700 kg).
Loaded Weight : 64,460 lb (29,300 kg)
Max. Take Off Weight : 83,500 lb (38,000 kg)
Max Speed : At Altitude Mach 2.25 (1,500 mph, 2,410 km/h) & Super cruise 2.25 (1,500 mph,
2,410 km/h).
Armament :
•Guns : 1× 20 mm(0.787 in) M61A2 Vulcan 6-Barreled Gatling Cannon in Starboard Wing Root, 480 Rounds.
•Air to air loadout : 6× AIM-120 AMRAAM & 2× AIM-9 Sidewinder.
•Air to ground loadout : 2× AIM-120 AMRAAM, 2× AIM-9 Sidewinder, 2× 1,000 lb (450 kg)
JDAM & 8× 250 lb (110 kg) GBU-39 Small Diameter Bombs.
Radar : 125–150 Miles (200–240 km) Against 1 m2 (11 sq ft) Targets (Estimated Range).
কোন জেট ফাইটার দিয়ে তাহলে তো কথাই নেই!
F 22 Raptor একটি অত্যন্ত দ্রুতগামী জেট ফাইটার যা ইউ. এস. আর্মির প্রধান যুদ্ধবিমান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি একটি “Single-seat,Twin-Engine Fifth-Generation Super
maneuverable Fighter Aircraft” যাতে ব্যবহার করা হয়েছে সাম্প্রতিক উদ্ভাবিত “Stealth Technology” । এই প্রযুক্তি কয়েক হাজার মিটার উপরেও ফাইটার প্লেনটির ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি সঠিক ভাবে লক্ষ্যভেদ করতে সহায়তা করে। এটিকে একটি “Air
Superiority Fighter” এর ক্যাটাগরীতে স্থান দেয়া হলেও এই ক্যাটাগরীর অন্য প্লেনের তুলনায় এতে বাড়তি সুবিধা হিসেবে রয়েছে Ground Attack, Electronic Warfare ও Signals Intelligence জড়ো করার সামর্থ্য। প্রায় ৬৬.৭ বিলিয়ন ডলার মূল্যের এই ভয়ংকর যুদ্ধাস্ত্রটিকে স্থান দেয়া হয়েছে সেরা দশের পাঁচ নম্বরে।
এক নজরে F 22 Raptor :
Type : Air Superiority Fighter.
Place Of Origin : United States Of America.
Crew : 1.
Length : 62 ft 1 in (18.90 m).
Wingspan : 44 ft 6 in (13.56 m).
Height : 16 ft 8 in (5.08 m).
Wing Area : 840 ft² (78.04 m²).
Empty Weight : 43,430 lb (19,700 kg).
Loaded Weight : 64,460 lb (29,300 kg)
Max. Take Off Weight : 83,500 lb (38,000 kg)
Max Speed : At Altitude Mach 2.25 (1,500 mph, 2,410 km/h) & Super cruise 2.25 (1,500 mph,
2,410 km/h).
Armament :
•Guns : 1× 20 mm(0.787 in) M61A2 Vulcan 6-Barreled Gatling Cannon in Starboard Wing Root, 480 Rounds.
•Air to air loadout : 6× AIM-120 AMRAAM & 2× AIM-9 Sidewinder.
•Air to ground loadout : 2× AIM-120 AMRAAM, 2× AIM-9 Sidewinder, 2× 1,000 lb (450 kg)
JDAM & 8× 250 lb (110 kg) GBU-39 Small Diameter Bombs.
Radar : 125–150 Miles (200–240 km) Against 1 m2 (11 sq ft) Targets (Estimated Range).
ইন্টারেষ্টিং কিছু তথ্য.
► আপনি যদি ৬০ মাইল/ঘণ্টা বেগে একটানা ১৭৬ বছর গাড়ি চালান, তাহলে আপনি পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্বের সমান দূরত্ব অতিক্রম করতে সক্ষম হবেন।
► বলুন তো, পানি ছাড়া কে বেশি দিন বেঁচে থাকবে? মরুর জাহাজ খ্যাত উট.. বই কাটার ওস্তাদ নাকি ইঁদুর?? ...অনেকেই ভুল করবেন।। কিন্তু সত্যি হলো পানি ছাড়া একটি ইঁদুর,
একটি উটের চেয়ে বেশীদিন বেঁচে থাকে!!
► মেয়েদের পিচ্চিকালের খেলার সাথী বারবি ডল (Barbie Doll) যদি একটি সত্যিকারের রমণী হতো তবে তার মেসারমেন্ট হতো, 39-23-23, এবং তার উচ্চতা হতো ৭ ফুট ২ ইঞ্চি।
► বর্তমান সময়ে প্রতি ২ বিলিয়নে মাত্র একজন মানুষ ১১৬ বা তারচেয়ে বেশি বছর বেঁচে থাকে।
► আপনি যদি আপনার মাথা দেয়ালের সাথে একটানা বাড়ি দিতে থাকেন, তাহলে ঘণ্টায় ১৫০
ক্যালোরি শক্তি এতে ব্যায় হবে।
► বলুন তো, পানি ছাড়া কে বেশি দিন বেঁচে থাকবে? মরুর জাহাজ খ্যাত উট.. বই কাটার ওস্তাদ নাকি ইঁদুর?? ...অনেকেই ভুল করবেন।। কিন্তু সত্যি হলো পানি ছাড়া একটি ইঁদুর,
একটি উটের চেয়ে বেশীদিন বেঁচে থাকে!!
► মেয়েদের পিচ্চিকালের খেলার সাথী বারবি ডল (Barbie Doll) যদি একটি সত্যিকারের রমণী হতো তবে তার মেসারমেন্ট হতো, 39-23-23, এবং তার উচ্চতা হতো ৭ ফুট ২ ইঞ্চি।
► বর্তমান সময়ে প্রতি ২ বিলিয়নে মাত্র একজন মানুষ ১১৬ বা তারচেয়ে বেশি বছর বেঁচে থাকে।
► আপনি যদি আপনার মাথা দেয়ালের সাথে একটানা বাড়ি দিতে থাকেন, তাহলে ঘণ্টায় ১৫০
ক্যালোরি শক্তি এতে ব্যায় হবে।
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৪!!!
বিশ্বের সেরা যুদ্ধাস্ত্রগুলোর মধ্যে চতুর্থ স্থানে রয়েছে এই এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারটি।
প্রশান্ত মহাসাগরে কমপক্ষে ৮টি এমন
এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার রয়েছে ইউ. এস. নেভীর, যার মধ্যে USS Nimitz (CVN-68), USS Dwight D. Eisenhower (CVN-69), USS Carl Vinson (CVN-70), USS Theodore Roosevelt (CVN-71), USS Abraham Lincoln (CVN-72), USS George
Washington (CVN-73), USS John C. Stennis (CVN-74), USS Harry S. Truman (CVN-75), USS Ronald Reagan (CVN-76) এবং USS George H.W. Bush (CVN-77) উল্লেখযোগ্য। এই মডেলের প্রথম এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার পানিতে নামানো হয়েছিল
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। এর পর থেকেই ইউ. এস. নেভীর জন্য এই ক্যারিয়ারগুলো তাদের প্রধান যুদ্ধাস্ত্রের আখড়া হয়ে ওঠে। এক একটি ক্যারিয়ার
প্রায় ৩৩৩ মিটার লম্বা এবং ১ লক্ষ টন ভার বহন করতে সক্ষম। ক্যারিয়ারগুলোর বিশাল চত্বরে একসাথে স্ট্যান্ডবাই ৯৫ টি ফাইটার প্লেন ও হেলিকপ্টার রাখা যায়। এই বিশালদেহ ও অত্যাধুনিক সাজ সরঞ্জামের কারণেই সেরা দশে এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারটির নাম উঠে এসেছে।
এক নজরে Nimitz Class Aircraft Carrier :
Type : Aircraft Career.
Operated By : United States Navy.
Displacement : 100,000 to 104,600 long tons.
Length : Overall 1,092 feet (332.8 m) & Waterline 1,040 feet (317.0 m).
Beam : Overall 252 ft (76.8 m) & Waterline 134 ft (40.8 m).
Propulsion :
• 2 × Westinghouse A4W Nuclear Reactors.
• 4 × Steam Turbines.
• 4 × shafts.
• 260,000 Shp (194 MW)
Speed : 30+ knots (56+ km/h; 35+ mph).
Sensors and Processing Systems:
• AN/SPS-48E 3-D Air Search Radar
• AN/SPS-49(V)5 2-D Air Search Radar
• AN/SPQ-9B Target Acquisition Radar
• AN/SPN-46 Air Traffic Control Radars
• AN/SPN-43C Air Traffic Control Radar
• AN/SPN-41 Landing Aid Radars
• 4 × Mk 91 NSSM Guidance Systems
• 4 × Mk 95 Radars.
Armament :
• 16–24 × RIM-7 Sea Sparrow or NATO Sea Sparrow Missiles.
• 3 or 4 × Phalanx CIWSs or RIM-116 Rolling Airframe Missiles
Armor : 2.5 in (64 mm) Kevlar Over Vital Spaces.
Aircraft Carried : 85–95 Fixed Wing Jet Fighters and Helicopters.
প্রশান্ত মহাসাগরে কমপক্ষে ৮টি এমন
এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার রয়েছে ইউ. এস. নেভীর, যার মধ্যে USS Nimitz (CVN-68), USS Dwight D. Eisenhower (CVN-69), USS Carl Vinson (CVN-70), USS Theodore Roosevelt (CVN-71), USS Abraham Lincoln (CVN-72), USS George
Washington (CVN-73), USS John C. Stennis (CVN-74), USS Harry S. Truman (CVN-75), USS Ronald Reagan (CVN-76) এবং USS George H.W. Bush (CVN-77) উল্লেখযোগ্য। এই মডেলের প্রথম এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ার পানিতে নামানো হয়েছিল
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। এর পর থেকেই ইউ. এস. নেভীর জন্য এই ক্যারিয়ারগুলো তাদের প্রধান যুদ্ধাস্ত্রের আখড়া হয়ে ওঠে। এক একটি ক্যারিয়ার
প্রায় ৩৩৩ মিটার লম্বা এবং ১ লক্ষ টন ভার বহন করতে সক্ষম। ক্যারিয়ারগুলোর বিশাল চত্বরে একসাথে স্ট্যান্ডবাই ৯৫ টি ফাইটার প্লেন ও হেলিকপ্টার রাখা যায়। এই বিশালদেহ ও অত্যাধুনিক সাজ সরঞ্জামের কারণেই সেরা দশে এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারটির নাম উঠে এসেছে।
এক নজরে Nimitz Class Aircraft Carrier :
Type : Aircraft Career.
Operated By : United States Navy.
Displacement : 100,000 to 104,600 long tons.
Length : Overall 1,092 feet (332.8 m) & Waterline 1,040 feet (317.0 m).
Beam : Overall 252 ft (76.8 m) & Waterline 134 ft (40.8 m).
Propulsion :
• 2 × Westinghouse A4W Nuclear Reactors.
• 4 × Steam Turbines.
• 4 × shafts.
• 260,000 Shp (194 MW)
Speed : 30+ knots (56+ km/h; 35+ mph).
Sensors and Processing Systems:
• AN/SPS-48E 3-D Air Search Radar
• AN/SPS-49(V)5 2-D Air Search Radar
• AN/SPQ-9B Target Acquisition Radar
• AN/SPN-46 Air Traffic Control Radars
• AN/SPN-43C Air Traffic Control Radar
• AN/SPN-41 Landing Aid Radars
• 4 × Mk 91 NSSM Guidance Systems
• 4 × Mk 95 Radars.
Armament :
• 16–24 × RIM-7 Sea Sparrow or NATO Sea Sparrow Missiles.
• 3 or 4 × Phalanx CIWSs or RIM-116 Rolling Airframe Missiles
Armor : 2.5 in (64 mm) Kevlar Over Vital Spaces.
Aircraft Carried : 85–95 Fixed Wing Jet Fighters and Helicopters.
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৩!!!
যুদ্ধাস্ত্রের জগতে একটি ভয়ংকর নাম সাবমেরিন । চুপি চুপি সাগরের তলদেশ দিয়ে সাক্ষাৎ যমরাজ হয়ে প্রতিপক্ষের সামনে উপস্থিত হতে পারে এই যুদ্ধাস্ত্রটি। মুহুর্তে নির্ভূল লক্ষ্যভেদের মাধ্যমে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে প্রতিপক্ষকে।
Ohio SSBN ঠিক তেমনই একটি সাবমেরিন, যার মালিক বর্তমানে ইউ.এস. নেভী। এই সাবমেরিনটি একসাথে ২৪টি নিউক্লিয়ার মিসাইল বহন করতে সক্ষম। তার পাশাপাশি সাবমেরিনটি একসাথে ১৫৪টি Tomahawk Cruise Missile এবং ৬০
টি Special-Ops Horde বহন করতে পারে। ১৫ জন অফিসার সহ সর্বোচ্চ ১৪০ জন ক্রু বহন করতে সক্ষম এই সাবমেরিনটি যেকোন পরিস্থিতিতে মিসাইল ছুঁড়ে ১০০০ মাইলের মধ্যে আক্রমণকারী প্রতিপক্ষকে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে। এছাড়া এর অত্যাধুনিক ইকুপমেন্ট ও রাডার সিস্টেম এটিকে সেরা তিন এ স্থান দিয়েছে।
এক নজরে Ohio SSBN :
Type : SSBN/SSGN (Hull Design SCB-304).
Place Of Origin : United States Navy.
Displacement : 16,764 Tonnes (16,499 Long Tons) Surfaced & 18,750 Tonnes (18,450 Long Tons) Submerged.
Length : 560 ft (170 m).
Beam : 42 ft (13 m).
Propulsion :
• 1× S8G PWR Nuclear Reactor.
• 2× Geared Turbines; 60,000 Shp (45 MW) Fairbanks Morse Auxiliary Diesel.
• 1× 325 hp (242 kW) Auxiliary Motor.
• 1 Shaft with Seven-Bladed Screw.
Speed :
• 12 knots (22 km/h; 14 mph) Surfaced.
• 20 knots (37 km/h; 23 mph) Submerged (Official).
• 25 knots (46 km/h; 29 mph) Submerged (Reported).
Range : Limited Only by Food Supplies.
Test Depth : +800 ft (240 m).
Crew : 15 Officers, 140 Enlisted.
Sensors and Processing Systems :
BQQ-6 Passive Bow-mounted Array BQR-19 Navigation TB-16 or BQR-23 Towed Array BQR-25 Conformal Array.
Armament :
• 4 × 21 in (53 cm) Mark 48 Torpedo Tubes (Midships).
• 24 × Trident I C4 SLBM With Up To 8 MIRVed 100 ktTNT W76 Nuclear Warheads Each, Range 4,000 nmi (7,400 km; 4,600 mi).
• 22 Tubes, Each With 7 Tomahawk Cruise Missiles, Totaling 154.
Ohio SSBN ঠিক তেমনই একটি সাবমেরিন, যার মালিক বর্তমানে ইউ.এস. নেভী। এই সাবমেরিনটি একসাথে ২৪টি নিউক্লিয়ার মিসাইল বহন করতে সক্ষম। তার পাশাপাশি সাবমেরিনটি একসাথে ১৫৪টি Tomahawk Cruise Missile এবং ৬০
টি Special-Ops Horde বহন করতে পারে। ১৫ জন অফিসার সহ সর্বোচ্চ ১৪০ জন ক্রু বহন করতে সক্ষম এই সাবমেরিনটি যেকোন পরিস্থিতিতে মিসাইল ছুঁড়ে ১০০০ মাইলের মধ্যে আক্রমণকারী প্রতিপক্ষকে ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে। এছাড়া এর অত্যাধুনিক ইকুপমেন্ট ও রাডার সিস্টেম এটিকে সেরা তিন এ স্থান দিয়েছে।
এক নজরে Ohio SSBN :
Type : SSBN/SSGN (Hull Design SCB-304).
Place Of Origin : United States Navy.
Displacement : 16,764 Tonnes (16,499 Long Tons) Surfaced & 18,750 Tonnes (18,450 Long Tons) Submerged.
Length : 560 ft (170 m).
Beam : 42 ft (13 m).
Propulsion :
• 1× S8G PWR Nuclear Reactor.
• 2× Geared Turbines; 60,000 Shp (45 MW) Fairbanks Morse Auxiliary Diesel.
• 1× 325 hp (242 kW) Auxiliary Motor.
• 1 Shaft with Seven-Bladed Screw.
Speed :
• 12 knots (22 km/h; 14 mph) Surfaced.
• 20 knots (37 km/h; 23 mph) Submerged (Official).
• 25 knots (46 km/h; 29 mph) Submerged (Reported).
Range : Limited Only by Food Supplies.
Test Depth : +800 ft (240 m).
Crew : 15 Officers, 140 Enlisted.
Sensors and Processing Systems :
BQQ-6 Passive Bow-mounted Array BQR-19 Navigation TB-16 or BQR-23 Towed Array BQR-25 Conformal Array.
Armament :
• 4 × 21 in (53 cm) Mark 48 Torpedo Tubes (Midships).
• 24 × Trident I C4 SLBM With Up To 8 MIRVed 100 ktTNT W76 Nuclear Warheads Each, Range 4,000 nmi (7,400 km; 4,600 mi).
• 22 Tubes, Each With 7 Tomahawk Cruise Missiles, Totaling 154.
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ২!!!
যুদ্ধাস্ত্রের সেরা দশে দ্বিতীয় স্থানে থাকা এই যুদ্ধাস্ত্রটির নাম Taranis। এটি একটি ড্রোনশিপ।
ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অধীনে ১৪৩ মিলিয়ন ইউরো মূল্যের এই অস্ত্রটি বিভিন্ন মিশনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই যানটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের অত্যাধুনিক অস্ত্র, যদিও এটির প্রধান কাজ যুদ্ধ করা নয়। আকাশের অনেক উপর দিয়ে উড়ে শত্রুপক্ষের ইন্টেলিজেন্স সংগ্রহ করা।
যদি কোন কারণে আক্রান্ত হয়, তখন ড্রোনটি অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। তবে অস্ত্রগুলোও নেহায়েত ছোটখাট নয়! আশেপাশে প্রায় ৬০০ মিটার জুড়ে ধ্বংসলীলা চালাতে সক্ষম এই Taranis।
এক নজরে Taranis :
Type : Autonomous UAV/UCAV.
Place Of Origin : United Kingdom.
Height : 4 metres (13 ft).
Length : 11.35 metres (37.2 ft).
Wingspan : 9.1 metres (30 ft).
Weight : 8 tonnes (18,000 lb).
Range : Intercontinental.
Engine Thrust : 6,480 pounds (2.94 t).
ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অধীনে ১৪৩ মিলিয়ন ইউরো মূল্যের এই অস্ত্রটি বিভিন্ন মিশনে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই যানটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের অত্যাধুনিক অস্ত্র, যদিও এটির প্রধান কাজ যুদ্ধ করা নয়। আকাশের অনেক উপর দিয়ে উড়ে শত্রুপক্ষের ইন্টেলিজেন্স সংগ্রহ করা।
যদি কোন কারণে আক্রান্ত হয়, তখন ড্রোনটি অস্ত্র ব্যবহার করতে পারে। তবে অস্ত্রগুলোও নেহায়েত ছোটখাট নয়! আশেপাশে প্রায় ৬০০ মিটার জুড়ে ধ্বংসলীলা চালাতে সক্ষম এই Taranis।
এক নজরে Taranis :
Type : Autonomous UAV/UCAV.
Place Of Origin : United Kingdom.
Height : 4 metres (13 ft).
Length : 11.35 metres (37.2 ft).
Wingspan : 9.1 metres (30 ft).
Weight : 8 tonnes (18,000 lb).
Range : Intercontinental.
Engine Thrust : 6,480 pounds (2.94 t).
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ওভার & আউট!!!
যুদ্ধক্ষেত্রে যে একটি হেলিকপ্টার কতখানি ভয়ংকর উঠতে পারে, তা এই
হেলিকপ্টারটি না দেখলে বোঝা মুশকিল! ইউ. এস. আর্মির ব্যবহৃত এই AH-64 Apache হেলিকপ্টারটি সর্বকালের সর্বসেরা যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়।
অ্যাটাকিং হেলিকপ্টারের রোল পালনকারী এই হেলিকপ্টারটি একসাথে
১৬টি অ্যান্টি-ট্যাংক মিসাইল ছুঁড়তে সক্ষম। তার পাশাপাশি মিনিটে ৭০টি রকেট ও ৩০ মিমি মেশিনগান এটিকে একটি ভয়ংকর মারণাস্ত্র হিসেবে গড়ে তুলেছে। যেকোন পরিস্থিতে, যে কোন
পরিবেশে, হোক তা ধূ ধূ মরুভূমি কিংবা কনকনে বরফশীতল পাহাড়, এই হেলিকপ্টার আক্রমণ চালাতে পারে অত্যন্ত সাবলীল ভাবে। নির্ভূলভাবে লক্ষ্যভেদ করে শত্রুকে নির্মূল করতে পারে। বলা হয় একটি AH-64 Apache হেলিকপ্টার একসাথে দশটি ট্যাংকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জিততে সক্ষম।
যদিও এটি বিশ্বের দ্রুততম হেলিকপ্টার নয়, তারপরও এই হেলিকপ্টারটি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৩২০ মাইল ছুটতে সক্ষম! বহুল আলোচিত অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম ও অপারেশন ইরাকী ফ্রিডম এ এই হেলিকপ্টার সাফল্য অর্জনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।
এক নজরে AH-64 Apache :
Type : Attack Helicopter.
Place Of Origin : United States of America.
Crew : 2 (Pilot, and Co-pilot, Gunner).
Length : 58.17 ft (17.73 m) (With Both Rotors Turning).
Rotor Diameter : 48 ft 0 in (14.63 m).
Height : 12.7 ft (3.87 m).
Disc Area : 1,809.5 ft² (168.11 m²).
Empty Weight : 11,387 lb (5,165 kg).
Loaded Weight : 17,650 lb (8,000 kg).
Max. Takeoff Weight : 23,000 lb (10,433 kg).
Powerplant : 2 × General Electric T700-GE-701 and Later Upgraded to T700-GE-701C (1990–Present) & T700-GE-701D (AH-64E) Turboshafts, -701: 1,690 shp, −701C: 1,890 shp, −701D: 2,000
shp (-701: 1,260 kW, −701C: 1,490 kW, −701D: 1,490 kW) Each.
Maximum speed : 158 knots (182 mph, 293 km/h).
Armament :
• 1× 30 mm (1.18 in) M230 Chain Gun With 1,200 Rounds As Part of The Area Weapon Sub System.
• Hydra 70-70 mm, and CRV7 - 70 mm Air-to-Ground Rockets.
• Typically AGM-114 Hellfire Variants; AIM-92 Stinger May Also Be Carried.
Radar System : Lockheed Martin/Northrop Grumman AN/APG-78 Longbow Fire-Control Radar.
হেলিকপ্টারটি না দেখলে বোঝা মুশকিল! ইউ. এস. আর্মির ব্যবহৃত এই AH-64 Apache হেলিকপ্টারটি সর্বকালের সর্বসেরা যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে বিবেচিত হয়।
অ্যাটাকিং হেলিকপ্টারের রোল পালনকারী এই হেলিকপ্টারটি একসাথে
১৬টি অ্যান্টি-ট্যাংক মিসাইল ছুঁড়তে সক্ষম। তার পাশাপাশি মিনিটে ৭০টি রকেট ও ৩০ মিমি মেশিনগান এটিকে একটি ভয়ংকর মারণাস্ত্র হিসেবে গড়ে তুলেছে। যেকোন পরিস্থিতে, যে কোন
পরিবেশে, হোক তা ধূ ধূ মরুভূমি কিংবা কনকনে বরফশীতল পাহাড়, এই হেলিকপ্টার আক্রমণ চালাতে পারে অত্যন্ত সাবলীল ভাবে। নির্ভূলভাবে লক্ষ্যভেদ করে শত্রুকে নির্মূল করতে পারে। বলা হয় একটি AH-64 Apache হেলিকপ্টার একসাথে দশটি ট্যাংকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জিততে সক্ষম।
যদিও এটি বিশ্বের দ্রুততম হেলিকপ্টার নয়, তারপরও এই হেলিকপ্টারটি ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৩২০ মাইল ছুটতে সক্ষম! বহুল আলোচিত অপারেশন ডেজার্ট স্টর্ম ও অপারেশন ইরাকী ফ্রিডম এ এই হেলিকপ্টার সাফল্য অর্জনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।
এক নজরে AH-64 Apache :
Type : Attack Helicopter.
Place Of Origin : United States of America.
Crew : 2 (Pilot, and Co-pilot, Gunner).
Length : 58.17 ft (17.73 m) (With Both Rotors Turning).
Rotor Diameter : 48 ft 0 in (14.63 m).
Height : 12.7 ft (3.87 m).
Disc Area : 1,809.5 ft² (168.11 m²).
Empty Weight : 11,387 lb (5,165 kg).
Loaded Weight : 17,650 lb (8,000 kg).
Max. Takeoff Weight : 23,000 lb (10,433 kg).
Powerplant : 2 × General Electric T700-GE-701 and Later Upgraded to T700-GE-701C (1990–Present) & T700-GE-701D (AH-64E) Turboshafts, -701: 1,690 shp, −701C: 1,890 shp, −701D: 2,000
shp (-701: 1,260 kW, −701C: 1,490 kW, −701D: 1,490 kW) Each.
Maximum speed : 158 knots (182 mph, 293 km/h).
Armament :
• 1× 30 mm (1.18 in) M230 Chain Gun With 1,200 Rounds As Part of The Area Weapon Sub System.
• Hydra 70-70 mm, and CRV7 - 70 mm Air-to-Ground Rockets.
• Typically AGM-114 Hellfire Variants; AIM-92 Stinger May Also Be Carried.
Radar System : Lockheed Martin/Northrop Grumman AN/APG-78 Longbow Fire-Control Radar.
বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর, ২০১৩
সকালে পানি খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
*সকালে প্রতিদিন খালি পেটে পানি খেলে রক্তের দূষিত পদার্থ বের হয়ে যায় এবং ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল হয়।
*রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত।
* প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
*প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
* প্রতিদিন সকালে অন্তত ১৬ আউন্স হালকা গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিসম ২৪% বেড়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে।
* প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয়ে যায় এবং শরীর নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে সহজেই।
* প্রতিদিন সকালে মাত্র এক গ্লাস পানি খেলে বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আর্থাইটিস, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সহায়তা করে।
সুস্থ থাকুন,ভালো থাকুন।
*রাতে ঘুমানোর ফলে দীর্ঘ সময় ধরে হজম প্রক্রিয়ার তেমন কোনো কাজ থাকে না। তাই সকালে ঘুম থেকে উঠে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়তা করার জন্য অন্তত এক গ্লাস পানি খেয়ে নেয়া উচিত।
* প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
*প্রতিদিন সকালে নাস্তার আগে এক গ্লাস পানি খেলে নতুন মাংসপেশী ও কোষ গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়।
* প্রতিদিন সকালে অন্তত ১৬ আউন্স হালকা গরম পানি খেলে শরীরের মেটাবলিসম ২৪% বেড়ে যায় এবং শরীরের ওজন কমে।
* প্রতিদিন খালি পেটে এক গ্লাস করে পানি খেলে মলাশয় পরিষ্কার হয়ে যায় এবং শরীর নতুন করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করতে পারে সহজেই।
* প্রতিদিন সকালে মাত্র এক গ্লাস পানি খেলে বমি ভাব, গলার সমস্যা, মাসিকের সমস্যা, ডায়রিয়া, কিডনির সমস্যা, আর্থাইটিস, মাথা ব্যাথা ইত্যাদি অসুখ কমাতে সহায়তা করে।
সুস্থ থাকুন,ভালো থাকুন।
বিমানবাহী জাহাজের ইতিহাসঃ
ক্রইজার ইউএসএস ব্রিমিংহামের ডেক থেকে প্রথম উড্ডয়ন করে একটি প্লেন। ইতিহাসে এটাই প্রথম
কোনো প্লেন জাহাজ থেকে ওড়ার ঘটনা। আর জাহাজে প্রথম প্লেন ল্যান্ডিংয়ের ঘটনা ঘটে ১৯১১ সালে। ১৯১৪ সালের সেপ্টেম্বরে জাপানি রাজকীয় নৌবহর থেকে জার্মান নৌবহরের ওপর প্রথম বিমানবাহী জাহাজ থেকে আক্রমণ করা হয়। ওই জাহাজের নাম ‘ওয়াকামিয়া’।
১৯১৮ সালে পৃথিবীর প্রথম সত্যিকারের বিমানবাহী জাহাজের জন্ম হয় যা থেকে প্লেনের উড্ডয়ন অবতরণ সবই সম্ভব হতো। এর নাম ‘এইচএমএস আর্গুস’। এটি একটি ব্রিটিশ জাহাজ। গত শতাব্দীর বিশের দশকে তরতর করে বিমানবাহী জাহাজের অগ্রগতি সাধিত হতে লাগল।
‘হোসো’ (১৯২২) ‘এইচএমএস হার্মিস’ (১৯২৪) ‘বিয়ার্ন’ (১৯২৭) এই সময়ের জাহাজগুলোকে কিন্তু বিমানবাহী হিসেবে ডিজাইন করা হয়নি। এগুলোর সবই ছিল হয় ব্যাটল ক্রুইজার, কার্গো শিপ না হয় ব্যাটল শিপ। এগুলোকে একটু মডিফাই করে বিমানবাহী জাহাজে রূপান্তর করা হয়।
১৯২২ সালে ওয়াশিংটন ন্যাভাল ট্রিটি অনুসারে ইউএস আর ইউকে ১৩৫০০০ টনের বিমানবাহী জাহাজের অনুমোদন দেয়। এর পরেই আবির্ভূত হয় 'লেক্সিংটন
ক্লাশ ন্যাভাল ক্যারিয়ার' (১৯২৭)।
১৯২০ সালের পর বিভিন্ন দেশের নেভী বিমানবাহী রণপোত নির্মাণের আদেশ দেয় যা দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্বে ইউএস, ইউকে আর জাপানের নৌবাহিনীর মূল শক্তি হিসেবে কাজ করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বের সময় বিভিন্ন টাইপের বিমানবাহী জাহাজের আবির্ভাব ঘটে, এস্কর্ট বিমানবাহী জাহাজ যেমন ‘ইউএসএস বোগি’। এর পরেই আসে লাইট এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ার। আসলে লাইট এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার আর এস্কর্ট বিমানবাহী জাহাজের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য ছিল না। তবে লাইট এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ারের আয়তন আর স্পিড কিছুটা বেশি ছিল। এ পর্যায়ে আমরা ‘ইউএসএস ইন্ডিপেন্ডেন্ট’-এর নাম মনে করতে পারি। ইউকে এ পর্যায়ে এসে লাইট ফ্লিট ক্যারিয়ার তৈরি করে। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত লাইট ফ্লিট ক্যারিয়ারই ছিল সবচেয়ে আধুনিক।
আগের কালের ব্যাটল শিপ যে ভূমিকা রাখত, বর্তমানের ক্যাপিটাল শিপ একই ভূমিকা রাখে। এই সুপার ক্যারিয়ারগুলো ৭৫০০০ টনের বেশি বহন
ক্ষমতাসম্পন্ন আর নিউক্লিয়ার পাওয়ার চালিত।
‘ইউএসএস টরা’, ‘এইচ এমএস ওসেন’ এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ার হলেও এগুলো আসলে হেলিকপ্টার ক্যারিয়ার কিন্তু একই
সঙ্গে ছোট যুদ্ধ বিমান বহনেও সক্ষম।
বিমানবাহী জাহাজ যুদ্ধবিমান দিয়ে আক্রমণে সক্ষম হলেও এর নিজের প্রতিরক্ষা কিন্তু খুব একটা ভালো না। যার কারণে প্রতিটি এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ারের সঙ্গে সাপোর্টিং যুদ্ধ জাহাজ হিসেবে সাবমেরিন, ডেস্ট্রয়ার, ফ্রিগেট ইত্যাদি থাকে। এদের এক সঙ্গে ক্যারিয়ার ব্যাটল গ্রুপ বলা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে নেভাল ট্রিটি দ্বারা এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ারের আকার-আকৃতি সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এর আকার আকৃতিগত সীমাবদ্ধতা উঠে গেছে, বর্তমানে ইউএসএ নিমিৎজ
ক্লাসের বিমানবাহী রণপোত ব্যবহার করে। যেগুলো আকারে সব ৭৫০০০ টনের ওপরে,
নিউক্লিয়ার শক্তিচালিত আর কম-বেশি প্রায় সব জাহাজে ৯০টির মতো বিমান থাকে।
চলুন দেখি কার হাতে কয়টা বিমানবাহী জাহাজ আছেঃ
আমেরিকা : আমেরিকার হাতে ১০টি নিমিৎজ ক্লাস বিমানবাহী জাহাজ আছে, যেগুলো ১০১০০০ টন বহন ক্ষমতাসম্পন্ন। এগুলো দুটি নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরে চলে। ১৯৭৫ সালে প্রথম নিমিৎজ ক্লাস জাহাজ কমিশন লাভ করে।
চীন : ৫৭০০০ টনের সোভিয়েত কুৎনেসভ ক্লাস ক্যারিয়ার নাম ছিল ভারিয়াগ পরে চীন কিনে নিয়ে এর নাম দেয় লিয়োনিং। এটি এখনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত না। নভেম্বর ২৫, ২০১২ এটা থেকে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান উড্ডয়ন করে। এটা পূর্ণ যুদ্ধযাত্রা করতে ২০১৬ সাল লাগবে। এখন ও যেহেতু পরীক্ষামূলক যাত্রায়
আছে তাই এর বিমান বহর
সম্বন্ধে ঠিকমতো জানা যায় নাই।
তবে এতে ৩০টি বিমান ও ২৪টি হেলিকপ্টার থাকতে পারবে।
ফ্রান্স : ৪২০০০ টনের নিউক্লিয়ার চালিত চার্লিস দি গুয়ালি বিমানবাহী জাহাজ ২০০১ সালে ফরাসি নেভীতে যোগ দেয়।২৮-৪০টা বিমান ও হেলিকপ্টারের সমন্বয়ে এটা গঠিত। আফগানিস্তানে আক্রমণের সময় এ বিমানবাহী জাহাজটি বড় ভূমিকা রাখে।
ইতালি : ১৪০০০ টনের 'ইতালিয়ান স্টোভল' ১৯৮৫ সালে ইতালি নেভীতে যোগ দেয়। ৬৩০ জন ক্রু আর ১০০ জন বৈমানিক নিয়ে এটি সাগরে আছে।
সর্বোচ্চ বিশটি বিমান বহন ক্ষমতাসম্পন্ন।
থাইল্যান্ড : ১১৪০০ টনের স্টোভল থাইল্যান্ড নেভীতে যোগ দেয় ১৯৯৭ সালে। বর্তমানে বাজেটের অভাবে এটি এক রকম পরিত্যক্ত হয়ে আছে। থাই রাজার
প্রমোদতরী হিসেবে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। আবার কখনো কখনো রিলিফ কাজে অংশগ্রহণ করে।
ফোরামেঃ www.cybergoyenda.tk/ forum2_theme_110791169.xhtm l?tema=8
কোনো প্লেন জাহাজ থেকে ওড়ার ঘটনা। আর জাহাজে প্রথম প্লেন ল্যান্ডিংয়ের ঘটনা ঘটে ১৯১১ সালে। ১৯১৪ সালের সেপ্টেম্বরে জাপানি রাজকীয় নৌবহর থেকে জার্মান নৌবহরের ওপর প্রথম বিমানবাহী জাহাজ থেকে আক্রমণ করা হয়। ওই জাহাজের নাম ‘ওয়াকামিয়া’।
১৯১৮ সালে পৃথিবীর প্রথম সত্যিকারের বিমানবাহী জাহাজের জন্ম হয় যা থেকে প্লেনের উড্ডয়ন অবতরণ সবই সম্ভব হতো। এর নাম ‘এইচএমএস আর্গুস’। এটি একটি ব্রিটিশ জাহাজ। গত শতাব্দীর বিশের দশকে তরতর করে বিমানবাহী জাহাজের অগ্রগতি সাধিত হতে লাগল।
‘হোসো’ (১৯২২) ‘এইচএমএস হার্মিস’ (১৯২৪) ‘বিয়ার্ন’ (১৯২৭) এই সময়ের জাহাজগুলোকে কিন্তু বিমানবাহী হিসেবে ডিজাইন করা হয়নি। এগুলোর সবই ছিল হয় ব্যাটল ক্রুইজার, কার্গো শিপ না হয় ব্যাটল শিপ। এগুলোকে একটু মডিফাই করে বিমানবাহী জাহাজে রূপান্তর করা হয়।
১৯২২ সালে ওয়াশিংটন ন্যাভাল ট্রিটি অনুসারে ইউএস আর ইউকে ১৩৫০০০ টনের বিমানবাহী জাহাজের অনুমোদন দেয়। এর পরেই আবির্ভূত হয় 'লেক্সিংটন
ক্লাশ ন্যাভাল ক্যারিয়ার' (১৯২৭)।
১৯২০ সালের পর বিভিন্ন দেশের নেভী বিমানবাহী রণপোত নির্মাণের আদেশ দেয় যা দ্বিতীয়
বিশ্বযুদ্বে ইউএস, ইউকে আর জাপানের নৌবাহিনীর মূল শক্তি হিসেবে কাজ করে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বের সময় বিভিন্ন টাইপের বিমানবাহী জাহাজের আবির্ভাব ঘটে, এস্কর্ট বিমানবাহী জাহাজ যেমন ‘ইউএসএস বোগি’। এর পরেই আসে লাইট এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ার। আসলে লাইট এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ার আর এস্কর্ট বিমানবাহী জাহাজের মধ্যে খুব একটা পার্থক্য ছিল না। তবে লাইট এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ারের আয়তন আর স্পিড কিছুটা বেশি ছিল। এ পর্যায়ে আমরা ‘ইউএসএস ইন্ডিপেন্ডেন্ট’-এর নাম মনে করতে পারি। ইউকে এ পর্যায়ে এসে লাইট ফ্লিট ক্যারিয়ার তৈরি করে। ১৯৮০ সাল পর্যন্ত লাইট ফ্লিট ক্যারিয়ারই ছিল সবচেয়ে আধুনিক।
আগের কালের ব্যাটল শিপ যে ভূমিকা রাখত, বর্তমানের ক্যাপিটাল শিপ একই ভূমিকা রাখে। এই সুপার ক্যারিয়ারগুলো ৭৫০০০ টনের বেশি বহন
ক্ষমতাসম্পন্ন আর নিউক্লিয়ার পাওয়ার চালিত।
‘ইউএসএস টরা’, ‘এইচ এমএস ওসেন’ এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ার হলেও এগুলো আসলে হেলিকপ্টার ক্যারিয়ার কিন্তু একই
সঙ্গে ছোট যুদ্ধ বিমান বহনেও সক্ষম।
বিমানবাহী জাহাজ যুদ্ধবিমান দিয়ে আক্রমণে সক্ষম হলেও এর নিজের প্রতিরক্ষা কিন্তু খুব একটা ভালো না। যার কারণে প্রতিটি এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ারের সঙ্গে সাপোর্টিং যুদ্ধ জাহাজ হিসেবে সাবমেরিন, ডেস্ট্রয়ার, ফ্রিগেট ইত্যাদি থাকে। এদের এক সঙ্গে ক্যারিয়ার ব্যাটল গ্রুপ বলা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে নেভাল ট্রিটি দ্বারা এয়ার ক্র্যাফট ক্যারিয়ারের আকার-আকৃতি সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এর আকার আকৃতিগত সীমাবদ্ধতা উঠে গেছে, বর্তমানে ইউএসএ নিমিৎজ
ক্লাসের বিমানবাহী রণপোত ব্যবহার করে। যেগুলো আকারে সব ৭৫০০০ টনের ওপরে,
নিউক্লিয়ার শক্তিচালিত আর কম-বেশি প্রায় সব জাহাজে ৯০টির মতো বিমান থাকে।
চলুন দেখি কার হাতে কয়টা বিমানবাহী জাহাজ আছেঃ
আমেরিকা : আমেরিকার হাতে ১০টি নিমিৎজ ক্লাস বিমানবাহী জাহাজ আছে, যেগুলো ১০১০০০ টন বহন ক্ষমতাসম্পন্ন। এগুলো দুটি নিউক্লিয়ার রিঅ্যাক্টরে চলে। ১৯৭৫ সালে প্রথম নিমিৎজ ক্লাস জাহাজ কমিশন লাভ করে।
চীন : ৫৭০০০ টনের সোভিয়েত কুৎনেসভ ক্লাস ক্যারিয়ার নাম ছিল ভারিয়াগ পরে চীন কিনে নিয়ে এর নাম দেয় লিয়োনিং। এটি এখনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত না। নভেম্বর ২৫, ২০১২ এটা থেকে পরীক্ষামূলকভাবে বিমান উড্ডয়ন করে। এটা পূর্ণ যুদ্ধযাত্রা করতে ২০১৬ সাল লাগবে। এখন ও যেহেতু পরীক্ষামূলক যাত্রায়
আছে তাই এর বিমান বহর
সম্বন্ধে ঠিকমতো জানা যায় নাই।
তবে এতে ৩০টি বিমান ও ২৪টি হেলিকপ্টার থাকতে পারবে।
ফ্রান্স : ৪২০০০ টনের নিউক্লিয়ার চালিত চার্লিস দি গুয়ালি বিমানবাহী জাহাজ ২০০১ সালে ফরাসি নেভীতে যোগ দেয়।২৮-৪০টা বিমান ও হেলিকপ্টারের সমন্বয়ে এটা গঠিত। আফগানিস্তানে আক্রমণের সময় এ বিমানবাহী জাহাজটি বড় ভূমিকা রাখে।
ইতালি : ১৪০০০ টনের 'ইতালিয়ান স্টোভল' ১৯৮৫ সালে ইতালি নেভীতে যোগ দেয়। ৬৩০ জন ক্রু আর ১০০ জন বৈমানিক নিয়ে এটি সাগরে আছে।
সর্বোচ্চ বিশটি বিমান বহন ক্ষমতাসম্পন্ন।
থাইল্যান্ড : ১১৪০০ টনের স্টোভল থাইল্যান্ড নেভীতে যোগ দেয় ১৯৯৭ সালে। বর্তমানে বাজেটের অভাবে এটি এক রকম পরিত্যক্ত হয়ে আছে। থাই রাজার
প্রমোদতরী হিসেবে এটি ব্যবহৃত হচ্ছে। আবার কখনো কখনো রিলিফ কাজে অংশগ্রহণ করে।
ফোরামেঃ www.cybergoyenda.tk/
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৮!!!
যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহৃত ভেহিকেলের মধ্যে এই
জিনিসটি একটি ভয়ংকর যান হিসেবে পরিচিত হয়েছে। এটি একটি “Third Generation Main Battle Tank” , মার্কিন জেনারেল “General Creighton Abrams” এর নামানুসারে এই ট্যাংকটির নামকরণ করা হয়। এই ট্যাংকটির আগের
তিনটি ভার্সন “ M1, M1A1 , ও M1A2″
বিশ্বে সুপরিচিত। তারই ধারাবাহিকতায় এই ট্যাংকটি নির্মাণ করে ইউ. এস. গভর্ণমেন্ট। এই ট্যাংকটিতে আগেরগুলোর চাইতে উন্নত অস্ত্র,
প্রটেকশন শিল্ড ও অন্যান্য কম্পিউটারাইজড প্রযুক্তির সংযোজন ঘটানো হয়েছে।
এক নজরে Abrams M1A2 :
Type : Main Battle Tank.
Place Of Origin : United States of America.
Weight : 67.6 Short Tons (60.4 Long Tons; 61.3 t)
Length :
• Gun forward: 32.04 ft (9.77 m)
• Hull length: 26.02 ft (7.93 m)
Width : 12 ft (3.66 m)
Height : 8 ft (2.44 m)
Crew : 4 (Commander, Gunner, Loader, Driver)
Armor : Chobham, RH Armor, Depleted Uranium Strike Plates, Kevlar Mesh.
Main Armament :
• 105 mm L52 M68 rifled cannon (M1)
• 120 mm L44 M256 Smoothbore Cannon (M1A1, M1A2, M1A2SEP) with 42 Rounds
Secondary Armament :
• 1 × .50-caliber (12.7 mm) M2HB Heavy
• Machine Gun with 900 Rounds
2 × 7.62 mm (.308) M240 Machine Guns with
• 8,800 Rounds (1 Pintle-Mounted, 1 Coaxial)
Engine : Honeywell AGT1500C Multi-fuel Turbine Engine [1,500 shp (1,120 kW)]
Power/Weight : 24.5 hp/t (18.27 kW/t)
Ground Clearance : 0.48 m (1 ft 7 in) (M1, M1A1) & 0.43 m (1 ft 5 in) (M1A2)
Fuel : 500 US Gallons (1,900 l; 420 imp gal)
Speed : M1A2: Road 56 km/h (35 mph) & Off- road: 40 km/h (25 mph)
জিনিসটি একটি ভয়ংকর যান হিসেবে পরিচিত হয়েছে। এটি একটি “Third Generation Main Battle Tank” , মার্কিন জেনারেল “General Creighton Abrams” এর নামানুসারে এই ট্যাংকটির নামকরণ করা হয়। এই ট্যাংকটির আগের
তিনটি ভার্সন “ M1, M1A1 , ও M1A2″
বিশ্বে সুপরিচিত। তারই ধারাবাহিকতায় এই ট্যাংকটি নির্মাণ করে ইউ. এস. গভর্ণমেন্ট। এই ট্যাংকটিতে আগেরগুলোর চাইতে উন্নত অস্ত্র,
প্রটেকশন শিল্ড ও অন্যান্য কম্পিউটারাইজড প্রযুক্তির সংযোজন ঘটানো হয়েছে।
এক নজরে Abrams M1A2 :
Type : Main Battle Tank.
Place Of Origin : United States of America.
Weight : 67.6 Short Tons (60.4 Long Tons; 61.3 t)
Length :
• Gun forward: 32.04 ft (9.77 m)
• Hull length: 26.02 ft (7.93 m)
Width : 12 ft (3.66 m)
Height : 8 ft (2.44 m)
Crew : 4 (Commander, Gunner, Loader, Driver)
Armor : Chobham, RH Armor, Depleted Uranium Strike Plates, Kevlar Mesh.
Main Armament :
• 105 mm L52 M68 rifled cannon (M1)
• 120 mm L44 M256 Smoothbore Cannon (M1A1, M1A2, M1A2SEP) with 42 Rounds
Secondary Armament :
• 1 × .50-caliber (12.7 mm) M2HB Heavy
• Machine Gun with 900 Rounds
2 × 7.62 mm (.308) M240 Machine Guns with
• 8,800 Rounds (1 Pintle-Mounted, 1 Coaxial)
Engine : Honeywell AGT1500C Multi-fuel Turbine Engine [1,500 shp (1,120 kW)]
Power/Weight : 24.5 hp/t (18.27 kW/t)
Ground Clearance : 0.48 m (1 ft 7 in) (M1, M1A1) & 0.43 m (1 ft 5 in) (M1A2)
Fuel : 500 US Gallons (1,900 l; 420 imp gal)
Speed : M1A2: Road 56 km/h (35 mph) & Off- road: 40 km/h (25 mph)
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ১০!!!
এই জিনিসটি আসলে এক ধরণের বোমা। বিশ্বে পারমাণবিক বোমা বাদে অন্য বোমাগুলোর মধ্যে ভয়ংকর একটি বোমা এই IED । এর পূর্ণরূপ হল
Improvised Explosive Device , আধুনিক সৈন্যদের
জন্য এটি একটি ভয়ংকর দুঃস্বপ্নের মত। এটি সাধারণত সন্ত্রাসী বাহিনী, গেরিলা ও জঙ্গীরা বেশী ব্যবহার করে। রাস্তার পাশে এই বোমাটি পুঁতে দিয়ে দূর থেকে ডিটোনেট করা যায় বলে এইসব সংগঠনের কাছে এটি একটি প্রিয় অস্ত্র। উল্লেখ্য যে ২০০৭ সালে ইরাকে যতজন সৈন্য মারা গেছে তাদের শতকরা ৬৩ ভাগই এই
বোমার আঘাতে নিহত হয়েছে। এটি আকারে ছোট হলেও একটি মার্ক ৫ টাইম বোমার চাইতে অধিক
পরিমাণ ক্ষতি করতে পারে এবং আশেপাশের ২৫০
মিটার দূরত্বে সবকিছু ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে বিধায়।
এটি সেরা দশের দশম স্থানে রয়েছে।
Improvised Explosive Device , আধুনিক সৈন্যদের
জন্য এটি একটি ভয়ংকর দুঃস্বপ্নের মত। এটি সাধারণত সন্ত্রাসী বাহিনী, গেরিলা ও জঙ্গীরা বেশী ব্যবহার করে। রাস্তার পাশে এই বোমাটি পুঁতে দিয়ে দূর থেকে ডিটোনেট করা যায় বলে এইসব সংগঠনের কাছে এটি একটি প্রিয় অস্ত্র। উল্লেখ্য যে ২০০৭ সালে ইরাকে যতজন সৈন্য মারা গেছে তাদের শতকরা ৬৩ ভাগই এই
বোমার আঘাতে নিহত হয়েছে। এটি আকারে ছোট হলেও একটি মার্ক ৫ টাইম বোমার চাইতে অধিক
পরিমাণ ক্ষতি করতে পারে এবং আশেপাশের ২৫০
মিটার দূরত্বে সবকিছু ছিন্নভিন্ন করে দিতে পারে বিধায়।
এটি সেরা দশের দশম স্থানে রয়েছে।
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৬!
এই যানটি ইউ.এস. মিলিটারী বাহিনীর
একটি অত্যাধুনিক সংযোজন। এটিকে এর বৈশিষ্ট্যের জন্য MRAP (Mine Resistant Ambush Protected) ক্যাটাগরীতে ধরা হয়।
বর্তমানে আমেরিকান সেনাবাহিনী ছাড়াও পোল্যান্ড ও আরব আমিরাতে এই যানটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এই যান এর প্রধান সুবিধা হল ল্যান্ড মাইন এটির খুব কমই ক্ষতি করতে পারে।
তারপাশে সারা গায়ে বসানো মোটা আর্মার প্লেট শত্রুর বুলেট থেকে আরোহীদের বাঁচাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার পাশাপাশি যানটির
মাথার উপর বসানো দুইটি হেভী মেশিনগান, একটি গ্রেনেড ও একটি মিসাইল লঞ্চার যানটিকে একটি অভেদ্য বাংকারের পাশাপাশি একটি ভয়ংকর যুদ্ধাস্ত্রে পরিণত করেছে। প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের এই যানটি সেরা দশে ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে।
এক নজরে Oshkosh M-ATV :
Type : Mine Resistant Ambush Protected.
Place Of Origin : United States of America.
Weight : Curb weight 27,500 lb (12,500 kg) & Gross weight 32,500 lb (14,700 kg).
Length : 246.8 inches (6,270 mm).
Width : 98.1 inches (2,490 mm).
Height : 105 inches (2,700 mm).
Crew : 4+1 Gunner
Armor : Plasan composite.
Main Armament :
•1× 7.62 mm (.308 in) M240 Machine Gun
•1× 40 mm Mk 19 Grenade Launcher.
•1× .50 in (12.7 mm) M2 Browning Heavy Machine Gun or 1× BGM-71 TOW Anti-Tank Guided Missile Launcher (Not in Operational Use; MMV Prototype Only).
Engine : 7.2 Liter Inline-6 Caterpillar C7 Turbodiesel - 370 bhp; 925 lb-ft.
Power : 25 hp/ton.
Operational Range : 320 Miles (510 km).
Speed : 65 mph (105 km/h).
একটি অত্যাধুনিক সংযোজন। এটিকে এর বৈশিষ্ট্যের জন্য MRAP (Mine Resistant Ambush Protected) ক্যাটাগরীতে ধরা হয়।
বর্তমানে আমেরিকান সেনাবাহিনী ছাড়াও পোল্যান্ড ও আরব আমিরাতে এই যানটি ব্যবহৃত হচ্ছে। এই যান এর প্রধান সুবিধা হল ল্যান্ড মাইন এটির খুব কমই ক্ষতি করতে পারে।
তারপাশে সারা গায়ে বসানো মোটা আর্মার প্লেট শত্রুর বুলেট থেকে আরোহীদের বাঁচাতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তার পাশাপাশি যানটির
মাথার উপর বসানো দুইটি হেভী মেশিনগান, একটি গ্রেনেড ও একটি মিসাইল লঞ্চার যানটিকে একটি অভেদ্য বাংকারের পাশাপাশি একটি ভয়ংকর যুদ্ধাস্ত্রে পরিণত করেছে। প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার মূল্যের এই যানটি সেরা দশে ষষ্ঠ স্থানে অবস্থান করছে।
এক নজরে Oshkosh M-ATV :
Type : Mine Resistant Ambush Protected.
Place Of Origin : United States of America.
Weight : Curb weight 27,500 lb (12,500 kg) & Gross weight 32,500 lb (14,700 kg).
Length : 246.8 inches (6,270 mm).
Width : 98.1 inches (2,490 mm).
Height : 105 inches (2,700 mm).
Crew : 4+1 Gunner
Armor : Plasan composite.
Main Armament :
•1× 7.62 mm (.308 in) M240 Machine Gun
•1× 40 mm Mk 19 Grenade Launcher.
•1× .50 in (12.7 mm) M2 Browning Heavy Machine Gun or 1× BGM-71 TOW Anti-Tank Guided Missile Launcher (Not in Operational Use; MMV Prototype Only).
Engine : 7.2 Liter Inline-6 Caterpillar C7 Turbodiesel - 370 bhp; 925 lb-ft.
Power : 25 hp/ton.
Operational Range : 320 Miles (510 km).
Speed : 65 mph (105 km/h).
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৭!!
মিসাইলের দুনিয়ায় একটি ভয়ংকর নাম! ১৯৭০ সালে এই মিসাইলের ডিজাইন করা হয়। এটি একটি Long-range, All-weather, Subsonic Cruise মিসাইল।
প্রাথমিক ভাবে এটিকে মিডিয়াম রেঞ্জে ব্যবহারের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হলেও
পরে এটিকে মডিফাই করা হয়। যে কোন আবহাওয়ায়, যে কোন পরিস্থিতিতে এই মিসাইল তার লক্ষ্যে আঘাত হানতে সক্ষম। সারফেস টু এয়ার মিসাইল দুনিয়ায় এটিকে অন্যতম ধ্বংসাত্বক বলে ধরা হয়।
এক নজরে Tomahawk Cruise Missile :
Type : Long-range, All-weather, Subsonic Cruise Missile.
Place Of Origin : United States Of America.
Weight : 2,900 lb (1,300 kg), 3,500 lb (1,600 kg) with booster.
Length : Without Booster 18 ft 3 in (5.56 m) & With Booster 20 ft 6 in (6.25 m).
Diameter : 20.4 in (0.52 m).
Warhead : Conventional, 1,000 lb (450 kg) Bullpup or Submunitions Dispenser With BLU-97/B Combined Effects Bomb, PBXN, or a 200kt (840 TJ) W80 Nuclear Device (Inactivated in Accordance with SALT)
Detonation Mechanism : FMU-148 Since TLAM Block III, Others for Special Applications.
Engine : Williams International F107-WR-402 Turbofan Using TH-Dimer Fuel and a Solid-fuel Rocket Booster.
Wingspan : 8 ft 9 in (2.67 m)
Operational Range : Block II TLAM-A – 1,350 nmi (1,550 mi; 2,500 km)
Speed : Subsonic; About 550 mph (880 km/h)
Guidance : GPS, INS, TERCOM, DSMAC
Launchpad : Vertical Launch System (VLS) and Horizontal Submarine Torpedo Tubes [Known as TTL (Torpedo Tube Launch)]
প্রাথমিক ভাবে এটিকে মিডিয়াম রেঞ্জে ব্যবহারের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হলেও
পরে এটিকে মডিফাই করা হয়। যে কোন আবহাওয়ায়, যে কোন পরিস্থিতিতে এই মিসাইল তার লক্ষ্যে আঘাত হানতে সক্ষম। সারফেস টু এয়ার মিসাইল দুনিয়ায় এটিকে অন্যতম ধ্বংসাত্বক বলে ধরা হয়।
এক নজরে Tomahawk Cruise Missile :
Type : Long-range, All-weather, Subsonic Cruise Missile.
Place Of Origin : United States Of America.
Weight : 2,900 lb (1,300 kg), 3,500 lb (1,600 kg) with booster.
Length : Without Booster 18 ft 3 in (5.56 m) & With Booster 20 ft 6 in (6.25 m).
Diameter : 20.4 in (0.52 m).
Warhead : Conventional, 1,000 lb (450 kg) Bullpup or Submunitions Dispenser With BLU-97/B Combined Effects Bomb, PBXN, or a 200kt (840 TJ) W80 Nuclear Device (Inactivated in Accordance with SALT)
Detonation Mechanism : FMU-148 Since TLAM Block III, Others for Special Applications.
Engine : Williams International F107-WR-402 Turbofan Using TH-Dimer Fuel and a Solid-fuel Rocket Booster.
Wingspan : 8 ft 9 in (2.67 m)
Operational Range : Block II TLAM-A – 1,350 nmi (1,550 mi; 2,500 km)
Speed : Subsonic; About 550 mph (880 km/h)
Guidance : GPS, INS, TERCOM, DSMAC
Launchpad : Vertical Launch System (VLS) and Horizontal Submarine Torpedo Tubes [Known as TTL (Torpedo Tube Launch)]
ভয়ঙ্কর যুদ্ধাস্ত্রঃ কাউন্টডাউন ৯!!!
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এই অস্ত্রটি প্রথম তৈরী করা হয় রাশিয়ান সেনাবাহিনীর জন্য। মিখাইল কালাশনিকভ নামের এক ব্যক্তি এই অস্ত্রটি ডিজাইন করেন। এই অস্ত্রটি আবিষ্কারের প্রায় ছয় যুগ পার হয়ে যাবার পরেও এটি বিশ্বের বিভিন্ন সেনাবাহিনী বিশেষ করে রাশিয়ান
বাহিনী, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন গেরিলা বাহিনী এবং সন্ত্রাসী দলের কাছে এখনও অনেক জনপ্রিয়। কাঠের তৈরী এ অস্ত্রটি ভাঁজ করে বহনযোগ্য এবং তার পাশাপাশি দামেও অনেক কম। এই কারণে বিশ্বের সকল দেশে এটি এখনো সেরা দশে স্থান দখল করে আছে। সবার কাছে এটি AK-47 নামেই পরিচিত।
এক নজরে Kalashnikov AK-47 Assault Rifle :
Type : Assault Rifle
Place of Origin : Soviet Union
Designer : Mikhail Kalashnikov
Weight : 4.78 kg (10.5 lb) with a
loaded magazine, AKM weight with unloaded magazine 3.1 Kg.
Length : 880 mm (35 in) fixed wooden stock, 875 mm (34.4 in) folding stock extended, 645 mm (25.4 in) stock folded.
Barrel length : 415 mm (16.3 in)
Cartridge : 7.62×39mm M43/M67
Rate Of Fire : Cyclic rate of fire is 600 rounds/min.
Semi-auto rate of fire is 40 rounds/min.
Full-auto burst rate of fire is 100
rounds/min.
Effective Range : 400 metres (440 yd) semi-automatic & 300 metres (330 yd) full automatic.
Sights : Adjustable iron sights with a 378 mm (14.9 in) sight radius AK-47 has 100–800 meter
adjustments AKM has 100–1000 meter adjustments.
বাহিনী, মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন গেরিলা বাহিনী এবং সন্ত্রাসী দলের কাছে এখনও অনেক জনপ্রিয়। কাঠের তৈরী এ অস্ত্রটি ভাঁজ করে বহনযোগ্য এবং তার পাশাপাশি দামেও অনেক কম। এই কারণে বিশ্বের সকল দেশে এটি এখনো সেরা দশে স্থান দখল করে আছে। সবার কাছে এটি AK-47 নামেই পরিচিত।
এক নজরে Kalashnikov AK-47 Assault Rifle :
Type : Assault Rifle
Place of Origin : Soviet Union
Designer : Mikhail Kalashnikov
Weight : 4.78 kg (10.5 lb) with a
loaded magazine, AKM weight with unloaded magazine 3.1 Kg.
Length : 880 mm (35 in) fixed wooden stock, 875 mm (34.4 in) folding stock extended, 645 mm (25.4 in) stock folded.
Barrel length : 415 mm (16.3 in)
Cartridge : 7.62×39mm M43/M67
Rate Of Fire : Cyclic rate of fire is 600 rounds/min.
Semi-auto rate of fire is 40 rounds/min.
Full-auto burst rate of fire is 100
rounds/min.
Effective Range : 400 metres (440 yd) semi-automatic & 300 metres (330 yd) full automatic.
Sights : Adjustable iron sights with a 378 mm (14.9 in) sight radius AK-47 has 100–800 meter
adjustments AKM has 100–1000 meter adjustments.
বাংলাদেশে তৈরি প্রথম গাড়ি । যা তেল গ্যাস এবং বিদ্যুৎ দ্বারা চালিত হয়
মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০১৩
ইন্টারনেট সম্পর্কিত কিছু তথ্য:
ইন্টারনেট সম্পর্কিত কিছু তথ্য:
১. ইন্টারনেটের জনক- ভিনটন কার্ফ (Vinton Cerf)।
বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৬৯
সালে(বাংলাদেশে ১৯৯৬), ইন্টারনেট
ব্যবহারকারী শীর্ষ দেশ- চীন(যুক্তরাষ্ট্র
২য়)।
২. WWW (World Wide Web) এর জনক-
টিম বার্নাস লি।
৩. E-mail এর জনক- রে টমলিন।
৪. প্রতিষ্ঠাতা ব্যাক্তিত্ব: •Facebook-
মার্ক জুকারবার্গ, ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত।
•Twitter- জ্যাক ডোরসে। প্রতিষ্ঠা-
২০০৪।
•Wikipedia(অনলাইনভিত্তিক ফ্রি বিশ্বকোষ) এর প্রতিষ্ঠাতা-
জিমি ওয়েলস,২০০১ সালে। •Google(সার্চ
ইন্জিন)- লেরি পেজ ও সার্জে ব্রিন।
•Wikileakes- জুলিয়ান অ্যাসেন্জ,
প্রতিষ্ঠা- ২০০৬।
•You Tube- Steve Chen, Chad Hurley
ও জাভেদ করিম।
১. ইন্টারনেটের জনক- ভিনটন কার্ফ (Vinton Cerf)।
বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৬৯
সালে(বাংলাদেশে ১৯৯৬), ইন্টারনেট
ব্যবহারকারী শীর্ষ দেশ- চীন(যুক্তরাষ্ট্র
২য়)।
২. WWW (World Wide Web) এর জনক-
টিম বার্নাস লি।
৩. E-mail এর জনক- রে টমলিন।
৪. প্রতিষ্ঠাতা ব্যাক্তিত্ব: •Facebook-
মার্ক জুকারবার্গ, ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত।
•Twitter- জ্যাক ডোরসে। প্রতিষ্ঠা-
২০০৪।
•Wikipedia(অনলাইনভিত্তিক ফ্রি বিশ্বকোষ) এর প্রতিষ্ঠাতা-
জিমি ওয়েলস,২০০১ সালে। •Google(সার্চ
ইন্জিন)- লেরি পেজ ও সার্জে ব্রিন।
•Wikileakes- জুলিয়ান অ্যাসেন্জ,
প্রতিষ্ঠা- ২০০৬।
•You Tube- Steve Chen, Chad Hurley
ও জাভেদ করিম।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)